সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

বিপিএলে যুক্ত হচ্ছে আরো দুটি দল - জানা জরুরি

সংক্ষিপ্ত ভার্সনে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও জমজমাট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে যুক্ত হচ্ছে আরো দুটি দল। আসন্ন আসরে আরো দুটি নতুন দল চেয়ে সোমবার নিজস্ব ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড(বিসিবি)। চিটাগং ভাইকিংসের স্বত্বাধিকারী ডিবিবিএল গ্রুপ ইতোমধ্যেই টুর্নামেন্ট থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। পক্ষান্তরে গত দুই আসে অংশ না নেয়া বরিশাল ফ্র্যাঞ্চাইজি এবার যুক্ত হতে পারে। তেমনটা হলে টুর্নামেন্ট ইতিহাসে প্রথমবার আট দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে এবারের সপ্তম বিপিএল। বিসিবি প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী জানান, ‘চিটাগং ভাইকিংসের স্বত্বাধিকারী আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের জানিয়েছে এবার তারা টুর্নামেন্টে অংশ নেবে না। অর্থাৎ তারা তাদের মালিকানা বিক্রি করবে। এছাড়া এবার আমরা আরেকটা দল যুক্ত করব। যে কারণে আমরা দুটি দল চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছি।’ বিসিবির বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল তামাক সংশ্লিষ্ট কোন কোম্পানি, অ্যালকোহল, অনলাইন বেটিং হাউজ ছাড়া প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ও অন্যান্য হাউজ থেকে প্রস্তাব আহবান করেছে। আবেদন পত্র জমা দেয়ার শ

আমলকি খাওয়ার ২২টি উপকারিতা

আমলকির গুণাবলী পাঠ /পদ্ধতি - ১ আমলকি এমন একটি ফল যার মধ্যে রয়েছে অনেক ভেষজ গুণ। ফল থেকে শুরু করে পাতাও ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ ভরপুর আমলকি। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা বলছেন, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে তিন গুণ ও দশ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে কমলা লেবুর চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। এই আমলকি বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে। আমলকির গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকির নির্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে। উপকারিতা -- ভিটামিন সি’সমৃদ্ধ আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। আমলকি ত্বক, চুল ও চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সাথে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। আমলকি হজমে সাহায্য করে ও স্টমাকে আসিডের ব্যালেন্স বজার রাখে। আমলকি লিভার ভালো রাখে, ব্রেনের কার্যকলাপে সাহায্য করে ফলে মেন্টাল ফাংশনিং ভালো হয়। আমলকি ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য কর

জেনে নিন, ডুমুর ফলের দারুণ সব উপকারিতা! - জানা জরুরি

ডুমুরের গুণাবলী ডুমুর আদিকাল থেকেই ভেষজ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। ডুমুরের পাতা প্রসূতি ঘরে রাখার বিধান আদিকালের। আমাদের দেশে সাধারণত দু’ধরনের ডুমুর দেখা যায়; যথা - কাকডুমুর ও যজ্ঞ ডুমুর। কাকডুমুরের পাতা যজ্ঞডুমুরের পাতা থেকে বড় ও বেশি খসখসে। তাই একে খরপত্রীও বলে। এ ছাড়া রয়েছে বরাডুমুর। জয়া ডুমুর ও কালিফোর্নিয়ান ডুমুর (আঞ্জির নামে পরিচিত) ইত্যাদি। ডুমুর দামে সস্তা, কিন্তু তরকারি খুবই পুষ্টিকর। এ দেশের হিন্দুদের ঘরে এটি খুবই সমাদৃত ও বহুল প্রচলিত তরকারি হলেও স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাবে মুসলমান ঘরে এটি যথার্থ দাম পায় না। তা ছাড়া ডুমুর কুটতে বেশি সময় লাগে বলে আজকের ব্যস্ততার দিনে এটির ব্যবহার কমে যাচ্ছে। কিন্তু সস্তায় এমন টনিক ও স্বাদু খাবার আর নেই। ভেষজগুণেও এটি ভরপুর। কাকডুমুর শ্বেতী রোগের মহৌষধ। চরকের মতে ‘শ্বিত্রে স্নংসনমগ্র্যং মলপুরস ইষ্যতে সগুড় অর্থাৎ শ্বৈতী রোগে প্রধান কাজ হলো এমন কিছু খাওয়া যেন মলপুর (ডুমুর) কাজ সাধন হয়; এর জন্য মলপু ফলের রস ও একটু গুড় খাবে। চক্রদত্তের মতে, এটি কাকডুমুর ভগন্দর ফাটিয়ে দেয়, বিষাক্ত পুঁজ ও রক্তক্ষরণ করিয়ে তা সারিয়ে দেয়। চরক সংহিতায় বর্ণনা আছে যে,

৪১ প্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

ঢাকা: চলতি বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল ১০টার কিছু পর প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফলাফল প্রকাশ করেন। এ বছর পরীক্ষায় সারাদেশে গড় পাসের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৬৬.৬৪ শতাংশ। পরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ফলাফল তুলে ধরে জানান, ৮টি সাধারণ বোর্ডের অধীনে পাশের ৭৩.৯৩। তিনি জানান, মাদরাসা বোর্ডে পাশের হার ৮৮.৫৬ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৫৪৩ জন শিক্ষার্থী। আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার ৮২.৬২ শতাংশ। শিক্ষামন্ত্রী আরও জানান, জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২৮৬ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২৯ হাজার ২৬২ জন। এবারের ফলাফলে জানা যায়, এবার ৪১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। বুধবার সকাল ১০টার পর গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এরপর সংশ্লিষ্ট বোর্ডের চেয়ারম্যানরা তাদের স্ব স্ব বোর্ডের ফলাফল প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। পরীক্ষার্থীদের ত

নুসরাতের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০১৯ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন (৬ এপ্রিল) নুসরাত রাফির শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয় খুনিরা। পরে ১০ এপ্রিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নুসরাত মারা যান। ফলে কোরআন ও হাদিস বিষয়ের ওই একটি পরীক্ষা বাদে বাকি পরীক্ষাগুলো দেওয়া হয়নি তার। উচ্চ মাধ্যমিক সমমানের (আলিম) একটি মাত্র পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেতে পেরেছিলেন ফেনীর সোনাগাজীর মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি। কোরআন মাজিদ ও হাদিস বিষয়ের ওই পরীক্ষায় তিনি ‘এ’ গ্রেড পেয়েছেন। বাকি পরীক্ষাগুলোতে অংশ নিতে না পারায় তাকে অনুত্তীর্ণ দেখানো হয়েছে। এর আগে, গত ৬ এপ্রিল আলিম পরীক্ষার্থী নুসরাত জাহান রাফিকে পূর্ব-পরিকল্পনা অনুযায়ী রাফিকে মাদরাসার ছাদে কৌশলে ডেকে নিয়ে যান হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা। সেখানে নুসরাতের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হলে তার শরীরের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে যায়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। এর চারদিন পর ১০ এপ্রিল আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাফি মারা যান। ফলাফল প্রকাশের দিনে নুসরাত হত্যাকাণ্ডে দায়ের হওয়া মামলায় ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বি

গুগলের লাইভ ক্যামেরা ট্রান্সলেটরে যোগ হলো ‘বাংলা’

নিজেদের ট্রান্সলেট অ্যাপের ক্যামেরা ফিচারের জন্য বেশ বড়সড় আপডেট নিয়ে এসেছে গুগল। নতুন ওই আপডেটের ফলে ক্যামেরা ফিচারে আরও ৬০টি ভাষায় সেবা দিতে পারবে ট্রান্সলেটর অ্যাপ। নতুন এই ৬০টি ভাষার মধ্যে রয়েছে বাংলা। এছাড়া ৮৫ শতাংশ উন্নত অনুবাদ সেবা এবং ক্যামেরা দিয়ে কোনও লেখার ছবি ধারণ করার সময় তা যেন আরও স্থির থাকে এমন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে এসেছে নতুন আপডেটটি। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট দ্য ভার্জ নিজেদের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে সংবাদটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছে। নিজেদের প্রতিবেদনে ভার্জ লিখেছে, ট্রান্সলেটর অ্যাপের ক্যামেরা ফিচারে নতুন যোগ হতে যাওয়া ভাষাগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলা, আফ্রিকান, অ্যারাবিক, এস্টোনিয়ান, গ্রিক, হিন্দি, ইগবো, জাভানিজ, কুর্দিশ, লাটিন, লাটভিয়ান, মালয়, মঙ্গোলিয়ান, নেপালি, পশতু, পার্সিয়ান, সামোয়ান, সেসথো, স্লোভেনিয়ান, সোহাইলি, থাই, ভিয়েতনামিজ, ওয়েলশ ইত্যাদি। গুগলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, অ্যাপটির আপডেটেড সংস্করণ নিজে থেকেই ভাষা চিহ্নিত করতে পারবে, ভাষা চিনিয়ে দেওয়া বা ভাষা নির্বাচন করে দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। নতুন এই আপডেটের বিষয়টি নিঃসন্দেহে গুগল ট্রান্স

১৭ জুলাই প্রকাশ হবে এইচএসসি পরীক্ষার ফল - জানা জরুরি

উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল ২০১৯ প্রকাশ করা হবে ১৭ জুলাই (বুধবার)। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা মারফত এ তথ্য জানা গেছে। ওইদিন সকাল ১০টার নাগাত গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেওয়ার মাধ্যমে ফল প্রকাশ শুরু হবে। পরে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত ফলাফল এর চিত্র তথ্য জানানো হবে। উল্লেখ্য এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় গত ১ এপ্রিল, ২০১৯ তারিখে। এবার আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫০৫ জন। এর মধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শুধু এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৪৭ জন। 

ফোনের ক্ষতি থেকে চোখকে বাঁচান

দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো চোখ। এই চোখের জন্যই পৃ্থিবীর সুন্দর রূপ দেখতে পাওয়া যায়। হেলায়-ফেলায় চোখ নষ্ট করে ফেলা মানে নিজের বিপদ ডেকে আনা। তাই চোখের যত্নে হতে হবে মনোযোগী। আজকাল অনেক মানুষই ফোনের স্ক্রিনে বেশি সময় দিচ্ছেন। বাসা-বাড়ি থেকে শুরু করে পথে ঘাটে, বাসে, ট্রেনে, লঞ্চে যেদিকে চোখ যাক না কেন শুধু একই দৃশ্য। ফোন নিয়ে যেন সবাই ব্যস্ত। এছাড়া কম্পিউটার তো আছেই। চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মতে, ফোন বা কম্পিউটারের পর্দা থেকে বের হওয়া নীল রশ্মির প্রভাবে চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ক্ষতি দীর্ঘস্থায়ী হয়ে মারাত্মক রূপ নিতে পারে। তবে জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন এনে ঠিক রাখতে পারেন আপনার চোখ। জেনে নিন কিভাবে চোখ ভালো রাখবেন- * দিনে বেশ কয়েকবার চোখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। বাইরে থেকে এসে অথবা কম্পিউটারে বসে একটানা কাজ করার ফাঁকে চোখে পানির ঝাপটা দিন। তেমনি অনেকক্ষণ মোবাইল ব্যবহার করার পরেও চোখে পানি দিতে পারেন। * বেশিরভাগ অ্যান্ড্রয়েড ফোনে `নাইট মোড` বা `ওয়ার্ম মোড` বলে একটি অপশান থাকে। এই অপশানটি অন করলেই ফোনের স্ক্রিন হলদেটে হয়ে যায়। এর ফলে স্ক্রিন থেকে বের হওয়া ক্ষতিকর নীল রশ্মির পরিমাণ কম থাকে।

কোমল পানীয় খাচ্ছেন, কমছে কিডনির আয়ু

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে কোমল পানীয়।সব বয়সের মানুষ কোমল পানীয় খেয়ে থাকেন। তবে এই কোমল পানীয় যত বেশি জনপ্রিয় তা চেয়ে বেশি ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত যারা কোমল পানীয় পান করছেন তাদের ক্রনিক কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। চিনি দিয়ে বা কৃত্রিম মিষ্টি দিয়ে তৈরি কোমল পানীয় আগাম মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দিচ্ছে। কারণ এসব খাবারের কারণে হৃদরোগ, কিডনি ডিজিজ, কিডনিতে পাথর, টাইপ-টু ডায়াবেটিস, যকৃতের বিভিন্ন রোগের এবং কয়েক ধরনের ক্যান্সারের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। খবর বিবিসির। হার্ভাড ইউনিভার্সিটির টিএইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ পরিচালিত নতুন একটি গবেষণায় এ তথ্য বেড়িয়ে এসেছে। গত ৩০ বছর ধরে চালানো গবেষণাটির ফলাফল গতমাসে প্রকাশিত হয়। সারা বিশ্বের ৩৭ হাজার পুরুষ এবং ৮০ হাজার নারীর ওপর ওই গবেষণাটি পরিচালিত হয়। এতে দেখা গেছে, চিনি দিয়ে তৈরি কোমল পানীয় পানের কারণে অন্য কোনো কারণ ছাড়াই তাদের আগাম মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে গেছে। গবেষণা বলছে, ওই জাতীয় পানীয় যত বেশি খাওয়া হবে, তাদের মৃত্যু ঝুঁকিও ততই বেড়ে যাবে। কোমল পানীয়ে ইথিলিন গ্লারাইকোল নামে যে রাসায়নিক

জেনে নিন মাত্র ২ মিনিটে ঘুমিয়ে পড়ার একটি কৌশল | Maxtipsbd

নিয়মিত, পর্যাপ্ত ঘুম হয়- এমন মানুষ মনে হয় এই যুগে কমই পাওয়া যায়। জীবনযাপনের স্ট্রেস, স্বাস্থ্য সমস্যা সর্বোপরি সোশ্যাল মিডিয়ার হাতছানিতে অনেকেই রাত জাগেন। ঘুমানোর সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা ঘুমান না। কিন্তু কিছু মানুষ কিন্তু চাইলেও ঘুমাতে পারেন না। তারা নিজেদের স্ট্রেস কম রাখার চেষ্টা করেন, স্বাস্থ্যের যত্ন নেন, ঘুমাতে যাবার আগে মোবাইল ফোনটা অফ করে দেন, বই পড়েন, বালিশ রোদে দেন। এরপরেও তাদের ঘুম আসতে চায় না। ঘুম না আসার হতাশায় যারা ভুগছেন, তারা জেনে নিতে পারেন একটি কৌশল। এই কৌশলটি হলো নিঃশ্বাসের একটি ব্যায়াম, যার নাম ৪-৭-৮ টেকনিক। কী ভাবে এই ব্যায়াম করবেন? প্রথমে আপনার জিহবার ডগা দিয়ে ওপরের পাটির দাঁতের ঠিক পেছনে থাকা মাংসে চাপ দিন ও মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস বের করুন। এরপর ৪ গুনতে গুনতে নাক দিয়ে শ্বাস নিন। ৭ গুনতে গুনতে এই শ্বাস ধরে রাখুন। এরপর ৮ গুনতে গুনতে মুখ দিয়ে শ্বাস বের করে দিন। মোট চারবার এই কাজটি করুন। এতে আপনার ঘুম চলে আসবে। এই কৌশলটি আবিষ্কার করেন অ্যান্ড্রু ওয়েইল নামের এক ডাক্তার, আর এর ধারণা নেওয়া হয়েছে প্রাণায়াম নামের যোগব্যায়ামটি থেকে। ড. ওয়েইল এর নাম দেন ‘রিল্যাক্

কন্যাসন্তান দুনিয়ায় আসে তিনটি পুরস্কার নিয়ে

পবিত্র কোরআনে কন্যাসন্তানের সংবাদকে ‘সুসংবাদ’ বলা হয়েছে। তাছাড়া কন্যাসন্তান আল্লাহর শ্রেষ্ঠ উপহার। মা-বাবার জন্য জান্নাতের দাওয়াত নামা নিয়ে দুনিয়ায় আসে এই কন্যাসন্তানরা। জাহেলি যুগের সেই বর্বর চিন্তার মানুষের সমালোচনা করা হয়েছে, যারা কন্যাসন্তানের খবর সুসংবাদ হিসেবে পেলে মন খারাপ করত। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তাদের কাউকে যখন কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখমণ্ডল কালো হয়ে যায় এবং সে অসহনীয় মনোস্তাপে ক্লিষ্ট হয়। তাকে যে সুসংবাদ দেওয়া হয়, তার গ্লানি হেতু সে নিজ সম্প্রদায় হতে আত্মগোপন করে; সে চিন্তা করে যে হীনতা সত্ত্বেও সে তাকে রেখে দেবে, না মাটিতে পুঁতে দেবে। লক্ষ করো, সে কত নিকৃষ্ট সিদ্ধান্ত স্থির করেছিল।’(সুরা: নাহল, আয়াত: ৫৮-৫৯) রাসুলুল্লাহ (সা.) কন্যাসন্তান লালন-পালনকারীর জন্য তিনটি পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন—এক. জাহান্নাম থেকে মুক্তি, দুই. জান্নাতে প্রবেশের নিশ্চয়তা এবং তিন. জান্নাতে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গী হওয়ার সৌভাগ্য। তাই মহান আল্লাহ কাউকে কন্যাসন্তান উপহার দিলে সন্তুষ্ট চিত্তে তাদের লালন-পালন করা আবশ্যক। কেননা তারা জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়। হ

এইচএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ২০১৯

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য সম্ভাব্য তিনটি তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২০, ২১ বা ২২ জুলাই এর যেকোনো এক দিন ফল প্রকাশের অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর পক্ষ মন্ত্রণালয়ে এ প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে বলে মঙ্গলবার (২৫ জুন) দেশের একটি শীর্ষ স্থানীয় পত্রিকা খবর প্রকাশ করেছে। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের উচ্চপর্যায়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত তিনটি তারিখের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী সুবিধা মতো যেদিন সময় দিতে সম্মতি দেবেন, সেদিন ফল প্রকাশ করা হবে। উল্লেখ্য, এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা গত ১ এপ্রিল শুরু হয়। আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫০৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে