সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

শাওমির নতুন রেডমি নোট ৭ প্রো বাজারে মিলছে সাধ্যের মধ্যেই - জানা জরুরি শাওমি-র নতুন স্মার্টফোন রেডমি নোট ৭ প্রো। ছবি: সংগৃহীত।

শাওমি-র নতুন স্মার্টফোন রেডমি নোট ৭ প্রো। ছবি: সংগৃহীত। স্মার্টফোন নির্মাতা শাওমি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রেডমি নোট ৭ সিরিজ লঞ্চ করেছিল। এর দু’টি ভার্সনের মধ্যে ছিল ৪ জিবি র‍্যাম ও ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ এবং ৬ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। দাম যথাক্রমে ১৩ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ১৬ হাজার ৯৯৯ টাকা। নতুন রেডমি নোট ৭ প্রো তৃতীয় ভার্সনটিতে রয়েছে ৬ জিবি র‍্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। যার দাম ১৫ হাজার ৯৯৯ টাকা। ফ্লিপকার্ট, এমআই ডট কম এবং এমআই হাউজ স্টোরে এই ফোন পাওয়া যাবে। যা আগের তুলনায় অনেক বেশি আকর্ষণীয়। রেডমি নোট ৭ প্রো-র সঙ্গে জিয়ো ১৯৮ রিচার্জ করালে ক্যাশব্যাক অফার দেবে। এয়ারটেল নেটওয়ার্কে ১,১২০ জিবি ডেটা প্ল্যানিংয়ের সঙ্গে আনলিমিটেড ভয়েস কল করার ভাল অফার পাওয়া যাবে। নতুন রেডমি ৭ প্রো-এ থাকবে কোয়ালকম স্ন্যাপড্র্যাগন ৬৭৫ প্রসেসর। সোনি আইএমএক্স ৫৮৬ সেন্সর যুক্ত ৪৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরার সঙ্গে থাকবে ৫ মেগাপিক্সেল সেন্সর ক্যামেরা। ফ্রন্টে থাকবে ১৩ মেগাপিক্সেল সেকফি শুটার। ওয়াটারড্রপ নচ মোবাইলটিতে থাকবে অ্যান্ড্রয়েড ৯ পাই এবং ব্যাটারি ব্যাকআপ ৪০০০ এমএএই

৩০০ রোগের সমাধান এক গাছে - Janajoruri

সজনে গাছ সবার কাছেই খুব পরিচিত। সজনে ডাঁটা, পাতা ও ফুল সবই খাওয়ার উপযোগী। তাছাড়া সজনের আছে নানা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সজনের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেরই অজানা। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সজনে সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য- sojna-patar-upokarita ১. প্রতি গ্রাম সজনে পাতায় দুধের চেয়ে চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ও দুই গুণ বেশি প্রোটিন,একটি কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি,  কলার চেয়ে তিন গুণ বেশি পটাশিয়াম এবং গাজরের চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন এ বিদ্যমান। ২. এতে  পালংশাকের চেয়ে তিন গুণ বেশি আয়রন বিদ্যমান।   ৩.  কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।   ৪. সজনে ফুল রান্না করে বসন্তকালে খেলে বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ |  ৫.  এমাইনো এসিড যা সজনেতে পরিপূর্ণ থাকে। ৬.  ডায়াবেটিসের মতো কঠিন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে।   ৭. সজনে নিয়মিত সেবনে শরীরের ডিফেন্স মেকানিজমকে আরো শক্তিশালী করে এবং ‘ইমিউনিটি স্টিমুল্যান্ট’ হওয়ার দরুণ এটি ‘এইডস’ আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।  ৮. এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুষ্টিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।  ৯. শরীর

ওয়াইফাই ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর সহজ উপায় - জানা জরুরি

wifi-speed-baranor-upay হাই-স্পিড ইন্টারনেটের কানেকশন নিয়েও স্লো নেট স্পিড? আপনি হয়ত দায়ী করছেন ইন্টারনেট প্রোভাইডারকে। কিন্তু আপনার স্লো ইন্টারনেটের জন্যে অনেকগুলি কারণ দায়ী হতে পারে, যার সঙ্গে আপনার ইন্টারনেট প্রোভাইডারের কোন সম্পর্ক নেই। ওয়াই-ফাইয়ের ক্ষেত্রে সবসময় নজর রাখুন আপনার রাউটারের ওপর। রাউটারটিতে যাতে লেটেস্ট ফার্মওয়্যার থাকে। রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি ২.৪ গিগাহার্টজের জায়গায় ৫ গিগাহার্টজ রাখুন, ইন্টারনেটে গতি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমবে ইন্টারনেটে বাধার সম্ভাবনা। রাউটারটিকে দেওয়ালের কাছে রাখবেন না চেষ্টা করুন দেওয়াল থেকে দূরে ঘরের খোলা জায়গায় রাখতে। দেওয়াল এবং আবদ্ধ জায়গা ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিতে পারে। ব্যান্ডউইডথ ইউসেজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কোয়ালিটি অফ সার্ভিস সেটিংসের নানা অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে। পুরনো ওয়াই-ফাই বদলে নতুন ওয়াই-ফাই নিতে পারেন। এর ফলে বাড়বে ইন্টারনেটের গতি এবং আপনি পাবেন আপনার ডেটা-প্ল্যানের সেরা পরিষেবা। বাড়িতে এবং সংলগ্ন চত্বরে কভারেজ বেশি পাওয়ার জন্যে সবসময় অ্যান্টেনা যুক্ত ওয়াই-ফাই বাছুন। এ ছাড়াও কম দামি রিপিটার এবং এঙটে

লেবুর যত উপকারিতা - Jana Joruri

বর্ষাকাল চলে এসেছে এই বর্ষায় ঠাণ্ডা লাগা, হাঁচি দেওয়া চলতেই থাকবে। ঋতু পরিবর্তনের কারণে জ্বর লেখেই থাকবে ঘরে ঘরে। এই সময় সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে পাশে পাবেন লেবুকে। জেনে নিন কীভাবে লেবু আপনার উপকার করবে- লেবু - জানা জরুরি  সকালে খালি পেটে মধুর সঙ্গে এক গ্লাস লেবুর রস হালকা  গরম সাথে পানির মিশিয়ে   খান। মেদ-ভুড়ি কমাতে ।     জ্বরে রুচি কমে গেছে? লেবুর রসে লবণ দিয়ে খেয়ে নিন। রুচি ফিরবে।  লেবু চা - দ্রুত সর্দি ভালো হয় | লেবুর খোসা বরং পানিতে ফুটিয়ে নিন ভালো করে। এরপর এই পানি ঠাণ্ডা হলে ব্যবহার করুন গোসলের কাজে। দেখবেন দেহের ত্বকের ঘামাচি, র‍্যাশের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই এবং সেই সাথে গায়ের ঘামের দুর্গন্ধও কমে যাবে।   লেবু-মধু যেমন চর্বি দূর করে তেমনি ঠাণ্ডা, কাশিও দূর করতে ভূমিকা রাখে। সেক্ষেত্রে পানি মেশাবেন না। মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে দুই চামচ পরিমাণ করে খেয়ে নেবেন।   সূত্র: বোল্ডস্কাই।   

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে