সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

কাঁচা টমেটোর উপকারিতা!

এক সময় শীতকালীন টমেটোর বেশ আকর্ষণ ছিল। এখন সারাবছরই টমেটো পাওয়া যায় বলে সেই আকর্ষণ অনেকটাই কমে গেছে। তবে অনেকের ধারণা শীতকালে টমেটোর যে স্বাদ পাওয়া যায়, সেই স্বাদ অন্য সময় পাওয়া যায় না। আবার শীতের শুরুতে পাকা টমেটো সম্পর্কে অনেকের রয়েছে সন্দেহ। কেননা কাঁচা টমেটো পাকানো হয় রাসায়নিক দিয়ে। তবে টমেটো খাওয়া বাদ দিলে বঞ্চিত হবেন এর উপকার থেকে। তাই কাঁচা টমেটো খেতে পারেন, তাতে উপকার কিন্তু কম নয়, বেশিই পাবেন।  বয়োলজিক্যাল কেমিস্ট্রি সাময়িকীর মতে, কাঁচা ও সবুজ টমেটোতে টমাটিডিন নামের উপাদানের পরিমাণ পাকা টমেটোর চেয়ে বেশি। টমাটিডিন মাংসপেশির সামর্থ্য বাড়ায়, হাড়কে সবল ও সুস্থ রাখে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। কাঁচা টমেটোতে ভিটামিন সি এবং ই-এর পরিমাণও বেশি। এ ছাড়া পাকা ও কাঁচা দুই ধরনের টমেটোতেই লাইকোপিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।  বয়স্ক ব্যক্তি, বিশেষ করে বয়স্ক নারীদের নিয়মিত টমেটো গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছে জার্নাল অব নিউট্রিশন। কেননা, এক কাপ (২৪০ গ্রাম) কাঁচা টমেটোতে আছে প্রায় ১৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন কে এবং প্রায় ৪৫ মিলিগ্রাম খনিজ ফসফেট। এই দুটোই বাতের ব্যথা কমাতে ও হাড় ক্ষ

ত্বক উজ্জ্বল ও লাবন্যময় করে তোলে যে ৭টি খাবার

ব্রোকলী ত্বক ভালো রাখতে নানান রকমের প্রসাধনী পাওয়া যায় বাজারে। এর মধ্যে কোনোটা রঙ ফর্সা করার জন্য আবার কোনোটা ত্বক সজীব রাখার জন্য। কিন্তু প্রসাধনীর চেয়েও ত্বকের জন্য বেশি জরুরী হলো ভেতর থেকে পুষ্টি লাভ। ত্বক যদি ভেতর থেকে পুষ্টি না পায় তাহলে অনেক রকম প্রসাধনী ব্যবহার করার পরেও ত্বককে নির্জীব দেখাবে। আসুন জেনে নেয়া যাক এমন কিছু খাবারের কথা যেগুলো ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টির যোগান দেয়। ১.ফল-মূল: নিয়মিত ফলমূল খেলে ত্বক ভালো থাকে। বিশেষ করে ভিটামিন সি যুক্ত ফল ফলাদি ত্বকের সজীবতার জন্য জরুরী। পেয়ারা, আনারস, পেঁপে, নানান রকম বেরি জাতীয় ফল ইত্যাদি ফল ত্বককে ভালো রাখে এবং সহজে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। ২. ব্রোকলী: ব্রোকলীতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ই এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ভিটামিন সি ও ই ত্বকে গভীর থেকে পুষ্টি যোগায়। ভিটামিন ই সূর্যের অতি বেগুনী রশ্মির ক্ষতি থেকে ত্বককে কিছুটা হলেও রক্ষা করে। ৩. বাদাম: বাদাম ভিটামিন ই এর একটি অন্যতম উৎস। সালাদে, রান্নায় অথবা স্নাক্স হিসাবে বাদাম খেতে পারেন প্রতিদিন। নিয়মিত খাবারের তালিকায় বাদাম রাখলে এর ভিটামিন ই ত্বককে

বয়ঃসন্ধিতে প্রোটিনের গুরুত্ব - ম্যাক্সটিপসবিডি,

বাড়ন্ত বাচ্চাদের প্রোটিন প্রয়োজন, তা হয়তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু কেন প্রয়োজন, বা প্রোটিনের আসল ভূমিকা ঠিক কী, তা হয়তো অনেকেরই অজানা। শৈশব থেকে বার্ধক্য অবধি জীবনের নানা সময়ে নানা কারণে প্রোটিনের প্রয়োজন হলেও, বয়ঃসন্ধিকালে অর্থাৎ অ্যাডোলসেন্স পিরিয়ডে প্রোটিনের প্রয়োজন অনেকটাই বেশি। বৈজ্ঞানিক যুক্তিতে, মানব শরীরে এমন কিছু সময় আসে, যখন খুব দ্রুত শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে। একে বৈজ্ঞানিক ভাষায় ‘গ্রোথ স্পার্ট’ বলা হয়। অনেকই হয়তো এই গ্রোথ স্পার্টের গুরুত্ব জানেন না। মানব জীবনে, দু’বার গ্রোথ স্পার্ট দেখা যায়। প্রথম গ্রোথ স্পার্ট ঘটে জন্মের ১২ মাসের মধ্যে, এবং দ্বিতীয় গ্রোথ স্পার্ট দেখা যায় বয়ঃসন্ধিকালে। এই সময় উচ্চতা, ওজন ইত্যাদির পাশাপাশি মানসিক ও শারীরিক পূর্ণতা আসে। পুষ্টি এবং সার্বিক বৃদ্ধির জন্য এই দ্বিতীয় গ্রোথ স্পার্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে এটি শুরু হয় মোটামুটি ১২ বছর থেকে এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়স থেকে। এইসময় বাচ্চাদের পুষ্টির দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ এই দ্বিতীয় গ্রোথ স্পার্টকেই শারীরিক বৃদ্ধির শেষ সুযোগ বলে ধরা হয়। অর্থাৎ এই বয়সে সঠিক পুষ্টি

সামনেই বিয়ে? হবু কনের ডায়েট চার্ট - ম্যাক্সটিপসবিডি

বিয়ে সব নারীর জীবনেরই অন্যতম প্রধান এবং গুরত্বপূর্ণ একটি বিষয়। জীবনের এই বিশেষ দিনটি নিয়ে সবার মনেই নানা ধরনের পরিকল্পনা থাকে। সকলেই চান বিয়ের দিন আকষর্ণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে। তাই মূল অনুষ্ঠানের প্রায় মাসখানেক আগে থেকেই শুরু হয় তার প্রস্তুতিপর্ব। সাজগোজ থেকে পোশাক—সুন্দর দেখাতে এ সবের ভূমিকা থাকলেও, আসল কিন্তু শরীরের যত্ন। আর সুস্থ শরীর মানে সেখানে ডায়েটের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই অন্যান্য সব প্রস্তুতির পাশাপাশি হবু কনেদের সঠিক ডায়েট এবং লাইফস্টাইল মডিফিকেশনও একান্ত প্রয়োজনীয়। বলাই বাহুল্য, এক্ষেত্রে রাতারাতি ফলের আশা করা বৃথা। বিয়ের ছয় মাস, সম্ভব না হলে অন্তত তিন মাস আগে থেকে শরীরের যত্ন নেওয়া শুরু করুন। সুতরাং, যাঁরা সামনের মরশুমেই শুভ কাজটি সেরে ফেলতে চলেছেন, তাঁদের এখন থেকেই যত্ন নেওয়া শুরু করে ফেলা উচিত। সঠিক যত্নে শরীরের পাশাপাশি ত্বক এবং চুলও সুন্দর হয়ে উঠবে। আর সেই সঙ্গে বিয়ের সাজে আপনি হয়ে উঠবেন অনন্যা। বিয়ের আগে রোগা হতে অনেকেই হুটহাট করে খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে দেন। কিংবা খাবারের পরিমাণ হঠাৎ এতটাই কমিয়ে ফেলেন, যে শরীরে উলটো প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। কী খাচ্ছেন এবং কতটা খাচ

মুখে ঘা? সারিয়ে তুলুন ঘরোয়া উপায়ে

মুখে ঘা প্রায়ই মুখে ঘা হওয়ার সমস্যায় হয়। আর ছোট-বড় সবাই মুখের ঘায়ের কষ্টে ভোগেন। আর একবার এই সমস্যাটা হলে খুব সহজে সেরে ওঠে না। জানেন কি, ঠিক কি কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়? সমীক্ষা বলছে, মুখ ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে, অন্যমনস্কভাবে ঠোঁট কামড়ে ফেললে, দাঁতের ছুঁচলো অংশ দিয়ে ঠোঁট বা গালের ভেতরের অংশে ঘষা লাগলে, টুথব্রাশ থেকে অথবা ভাইরাল ইনফেকশনের কারণেও মুখে ঘা হতে পারে। এর ফলে ব্যথার চোটে দাঁত ব্রাশ করা যায় না। খাবার চিবোতেও কষ্ট হয়। মশলা দেয়া খাবার খেলেই জ্বলুনি বাড়ে ও খিদে মরে যায়। আর মুখের অন্য অংশেও ঘা দেখা যায়। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সহজেই এর থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়- ১. শরীরে ডিঙ্ক, ভিটামিন বি ও আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের অভাব ঘটলে মুখে ঘা হয়। ঘাটতি কমাতে পালং শাক, ব্রক্কোলি, বিন, ডাল জাতীয় খাবার ডায়েটে রাখলে অনেকটাই রেহাই পাবেন এই কষ্ট থেকে। ২. আধা কাপ পানিতে ১ চা চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে টানা দুবেলা লাগালে কমে যাবে মুখের ঘা। ৩. টুথপেস্টের মধ্যেও জীবাণুনাশক অনেক উপাদান রয়েছে। এছাড়া, এর মধ্যে রয়েছে কুলিং মিন্ট। যা ব্যথায় আরাম দেয়। টুথপেস্ট নিয়মিত লাগালে সমস্যা কমতে বাধ

নবজাতকের জন্ডিস : প্রকারভেদ, কেন হয় ও করণীয় কী?

জন্মের পরপর অনেক সময়ই ছোট্ট সোনামণির তুলতুলে গোলাপি শরীরটাতে হলুদাভ আভা দেখা যায়। এটা নিয়ে পরিবারের সদস্যদের চিন্তার অন্ত থাকে না। একে আলাদাভাবে নবজাতকের জন্ডিস বলা হয়। জন্মের পর থেকেই অনেক শিশু জন্ডিস রোগে আক্রান্ত হয়। সঠিক পরামর্শের অভাবে এবং সঠিক চিকিৎসা না পেলে শিশুর মৃত্যুও হতে পারে। তাই নবজাতকের জন্ডিস নিয়ে কিছু কথা বলবো আজ। দেখুন তবে! নবজাতকের জন্ডিস কী, কত প্রকার ও কেন হয়? জন্ডিস কী? আমাদের শরীরে যে রক্ত তৈরী হয়, প্রতিনিয়ত সে রক্তটা ভেঙ্গে যায়। ভেঙ্গে গিয়ে নতুন রক্ত তৈরি হয়। এখান থেকে বিলুরুবিন বের হয়। এর রংটা হলুদ। এর পরিমাণ যখন বেড়ে যায় তখনই জন্ডিস হয়। নবজাতকের জন্ডিস কেন হয়? নবজাতকের ক্ষেত্রে এই জন্ডিস-এর কারণ এবং চিকিৎসা বড়দের থেকে ভিন্ন। নবজাতকের জন্ডিস বলতে আমরা সাধারণত ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস-কেই বুঝি। নবজাতকের লোহিত কণিকায় যে হিমোগ্লোবিন থাকে, তা বড়দের থেকে গুণগতভাবে আলাদা এবং পরিমাণেও বেশি থাকে। এই হিমোগ্লোবিন-এর আয়ুষ্কাল কম। তাই এরা তাড়াতাড়ি ভাঙে এবং অধিক পরিমাণে বিলিরুবিন তৈরি করে। এই অতিরিক্ত বিলিরুবিন নবজাতকের অপরিণত ও অপরিপক্ব লিভার দ্রুত নিষ্কাশন করতে

অকাল গর্ভপাত হয় কি কারণে - ম্যাক্সটিপসবিডি

গর্ভধারণের প্রাথমিক পর্যায় প্রত্যেক নারীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় একটু অসাবধানতার ফল হতে পারে অকাল গর্ভপাতের দুর্ঘটনা। তবে বিশেষ কিছু কারণেও অকাল গর্ভপাতের মতো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই কারণগুলো- জেনেটিক্যাল কারণ: প্রায় ৫০% অকাল গর্ভপাতের মূল কারণ হচ্ছে জিনগত সমস্যা। গর্ভের ভ্রূণটি জিনগত সমস্যা অথবা ক্রোমোজোমের সমস্যার কারণে বেঁচে থাকতে পারে না। তবে এই ধরণের গর্ভপাতের পর পরবর্তী সময়ে নারীরা সাধারণ ভাবেই গর্ভধারণ করতে পারেন। ইনফেকশন : গর্ভধারণের প্রাথমিক সময়ে সংক্রমণের সমস্যা দেখা দিলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা দেখা দেয়। সংক্রমণের কারণে নানা ধরণের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং প্যারাসাইট শরীরকে আক্রমণ করে, যার কারণে অকাল গর্ভপাত ঘটে। হরমোন ও পিরিয়ডের সমস্যা: গর্ভধারণের প্রাথমিক পর্যায়ে মাতৃদেহে নানা ধরণের হরমোনের সৃষ্টি হয়, যার ফলে তার শরীর পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে চলতে পারে এবং দেহে এমব্রায়ো তৈরি করতে পারে। এক্ষেত্রে যেসব নারীদের পিরিয়ডের সমস্যা এবং পিসিওএস রয়েছে, তাদের অকাল গর্ভপাতের সম্ভাবনা দেখা দেয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সংক্রান্ত

শিশুর পেটে কৃমি হবার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধে করনীয় - ম্যাক্সটিপসবিডি

কৃমি অনেক পুরাতন একটি পেটের সমস্যা। বিভিন্ন বয়সী মানুষদের এই সমস্যা হতে পারে। তবে শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা সবচাইতে বেশি দেখা যায়। প্রায় সময় শিশুদের পেটে ব্যথা, বমিবমি ভাব, খাদ্যে অরুচি, পায়খানার রাস্তায় চুলকানি ইত্যাদি হয়ে থাকে। এইসব লক্ষণ দেখা দিলেই বুঝে নিতে হবে শিশুটি কৃমিতে আক্রান্ত হয়েছে। আসুন আজকে জেনে নেই কৃমি কী, কেন হয় এবং শিশুদের কৃমি হলে কিভাবে প্রতিরোধ করতে হয় তা নিয়ে বিস্তারিত। কৃমি কী? কৃমি হলো একধরনের পরজীবী। এটি মানুষের অন্ত্রে বাস করে। বিভিন্ন প্রকারের কৃমি হয়ে থাকে, যেমন- গোল কৃমি, সুতা কৃমি, ফিতা কৃমি, বক্র কৃমি। এগুলো বিভিন্ন আকারেরও হয়ে থাকে। কৃমি সাধারণত কেন হয়? বিভিন্ন কারণে কৃমি হয়ে থাকে। অস্বাস্থ্যকর টয়লেট ব্যবহার, অপরিষ্কার ঘরবাড়ি, টয়লেট-এর পর হাত ভালোভাবে না ধোয়া, দূষিত পানি ব্যবহার, খাবার ভালোভাবে না ধুয়ে রান্না করা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না করা, হাতের নখ বড় রাখলে এবং অর্ধসেদ্ধ গরুর মাংস খেলে কৃমি হতে পারে। অনেকে মনে করেন মিষ্টি খেলে কৃমি হয়ে থাকে এটি একটি ভুল ধারণা। মিষ্টি খাওয়ার সাথে কৃমি হওয়ার কোনো সম্পর্কই নেই। শিশুদের কৃমি হলে কী হয়? শ

প্যারাসিটামল সঠিক নিয়মে খাচ্ছেন তো? না হলে কিন্তু বিপদ! - ম্যাক্সটিপসবিডি

paracetamol জ্বর ও ব্যথা নিরাময়ে প্যারাসিটামলের মতো নিরাপদ ওষুধ খুব বেশি নেই! তাই এই ওষুধ আমাদের দেশে বহুল ব্যবহৃত। অনেকেই শরীরের তাপমাত্রা বাড়লে বা একটু জ্বর জ্বর ভাব দেখলেই প্যারাসিটামল খেয়ে নেন। কারণ, জ্বর গায়ে বাড়িতে শুয়ে থাকলে কী চলবে! তাই ছুটি-ছাটার অভাবে অনেকেই প্যারাসিটামল খেয়ে স্কুলে, কলেজে বা কাজে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু চিকিত্সকদের মতে, শরীরের তাপমাত্রা ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি না হওয়া পর্যন্ত জ্বরের ওষুধ না খাওয়াই ভালো। কারণ, ভাইরাল ফিভার নিজে থেকেই সেরে যায়। এর জন্য শুধু বিশ্রাম আর পর্যাপ্ত তরল খাবার প্রয়োজন। সামান্য তাপমাত্রা বাড়লেই বা গা ব্যথা করলেই প্যারাসিটামল খেয়ে নেওয়ার অভ্যাস অত্যন্ত বিপজ্জনক! আসুন জেনে নেওয়া যাক প্যারাসিটামল সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য, যা জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরি। ১. দৈহিক ব্যথার উপশমে অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্যারাসিটামলই ব্যবহৃত হয়। মাথাব্যথা, গলাব্যথা, পেশির ব্যথা, দাঁতের ব্যথা, ঋতুকষ্ট ইত্যাদিতে প্যারাসিটামল খুবই কার্যকর। চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এটি বিক্রি হয় এবং যে কেউ কিনতে পারেন। তবে তাই বলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল ব্যব

খালি পেটে ৪ দিন কিশমিশের পানি খান, তারপর দেখুন চমক - ম্যাক্সটিপসবিডি

কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা কিশমিশের পানি খেলে লিভারে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। যার দরুন শরীরের অভ্যন্তরে দ্রুত রক্ত পরিশোধন হতে থাকে। আপনার লিভার বা যকৃত পরিষ্কার করতেও কিশমিশের জুরি নেই? হ্যাঁ, নিয়মিত কিশমিশের পানি লিভার সাফ হয়। অন্তত টানা চার দিন কিশমিশের পানি পান করলে, পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে। পেটের গন্ডগোল থাকবে না। সেইসঙ্গে ভরপুর এনার্জি পাবেন। ক্তস্বল্পতায় কিশমিশ যে উপকারী, সেটা অনেকেই জানেন। কারণ, কিশমিশ শরীরে নতুন রক্ত তৈরি করে। কিন্তু, এটা জানা আছে কি, আপনার লিভার বা যকৃত্ পরিষ্কার করতেও কিশমিশের জুরি নেই? হ্যাঁ, নিয়মিত কিশমিশের পানি লিভার সাফ হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিশমিশের পানি খেলে লিভারে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। যার দরুন শরীরের অভ্যন্তরে দ্রুত রক্ত পরিশোধন হতে থাকে। অন্তত টানা চার দিন কিশমিশের পানি পান করলে, পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে। পেটের গন্ডগোল থাকবে না। সেইসঙ্গে ভরপুর এনার্জি পাবেন। অনেক ডাক্তারও রোগীকে ওষুধের পাশাপাশি কিশমিশ প্রেসক্রাইব করেন। কারণ, কিশমিশ হার্টকে ভালো রাখে। সেইসঙ্গে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক যে কোলেস্টেরল রয়েছে, ত

রাতে ঘুমানোর আগে ডিম খাওয়ার উপকারিতা, জানেন?

 দুধ খাওয়ার উপকারিতা দুধ আমাদের শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী খাবারগুলোর একটি। অনেকেই জানেন না, রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক, ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধ খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়: কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে: প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে লো-ফ্যাট দুধ খেলে শরীরের কোলেস্টেরল লেভেল অনেকটাই কমে এবং শরীর সুস্থ থাকে। দুধে যে প্রোটিন থাকে তা খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। গরুর দুধ ভিটামিন এ, ডি এবং ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ, যা আমাদের হৃদযন্ত্রকেও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ঘুম ভালো হয়: ঘুম না আসা খুব কমন একটি সমস্যা এখন। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ চিকিৎসকই পরামর্শ দেন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেতে। দুধের যে বায়োঅ্যাক্টিভ ধর্ম স্ট্রেস কমিয়ে ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। হাড় মজবুত করে: দুধে আছে ভিটামিন ডি এবং ক্যালশিয়াম, যা হাড় মজবুত করার জন্য প্রয়োজন। অধিকাংশ নারীদেরই বয়স বাড়ার সাথে সাথে অস্টিওআরথ্রারাইটিসের সমস্যা দেখা দেয়। নিয়ম করে প্রতিদিন রাতে দুধ খেলে এ ধরনের রোগ থেকে মু

ব্রণ থেকে মুক্তির সহজ উপায় - ম্যাক্সটিপসবিডি

ব্রণ  ব্রণের সমস্যা প্রায় সবারই দেখা যায়। তাই নিয়মিত যত্নের প্রয়োজন। ত্বক বেশি তৈলাক্ত হলে এ সমস্যা বেশি হয়। নাকের দুই পাশে বেশি হয় কারন নাকের দুই পাশে বেশি তৈলাক্ত ভাব থাকে। যদি ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার না করা হয় তবে ত্বকে জীবানু জমে যায় এতে ব্রণ হতে পারে। এছাড়া হরমোনের পরিবর্তন, বংশগতকারন, ত্বকে ধুলো ময়লা জমে থাকা, ত্বকে ভিটামিনের অভাবের জন্য ব্রণ হয়। ব্রণ সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে ব্রণের জন্য মুখে ডিপ ক্লিনজিংটা জরুরি। তেলযুক্ত ও ভাজা খাবার কম খেতে হবে। যে কোন ক্লিনজিং ব্যবহার করতে পারেন তবে খেয়াল করবেন তা যেন অয়েল ফ্রি হয়। কাজ থেকে ফিরে সাথে সাথে মুখ ধুয়ে নিন। দিনে দুইবার গোসল করুন। ত্বক তিন থেকে চারবার ধোয়ার অভ্যাস করুন। ত্বকে মধু, দুধ ও ময়দা পেস্ট লাগান। পেস্ট লাগানোর ফলে ত্বক উজ্জল ও ব্রণের দাগ দূর হবে। ব্রণ উঠলে তাতে বরফ লাগান উপকার পাওয়া যাবে। এর ফলে ব্রণের ফোলা ভাবটা কম মনে হয়। কিংবা ব্রণ উঠা বন্ধ হলে কচি ডাবের পানি দিয়ে ত্বক ভালোভাবে ধুয়ে নিন এতে ব্রণের ফোলা ভাবটা কম মনে হবে। ব্রণের জন্য বাড়িতে যে ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। পরিষ্কার ময়দা ও মধু পেস্ট করে মুখে মা

ওজন কমানোর কার্যকর উপায় আসলে কোনটি? - ম্যাক্সটিপসবিডি

ওজন কমানোর জন্যে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে তীব্র শরীরচর্চা বা ব্যায়াম অনেক বেশি কার্যকর। এমনটাই দেখা গেছে একটি গবেষণায়। হাই ইনটেনসিভ ইনটারভেল ট্রেনিং বা হিট নামে পরিচিত এই শরীর চর্চার ফলে ওজন কমার হার দীর্ঘ সময়ের ব্যায়মের তুলনায় বেশি। ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এই গবেষণাটি ৩৬টি বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে করা হয়েছে। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা এই ‘হিট’ পদ্ধতি গ্রহণ করেছে তাদের ওজন কমার হার অন্যদের তূলনায় ২৮.৫% বেশী। তবে গবেষকদের মতে এই পদ্ধতি অবশ্য সবার জন্যে উপযোগী নাও হতে পারে। কেননা এটির ফলে উচ্চ রক্তচাপসহ আরো কিছু স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ব্রাজিলের ফেডারেল ইউনিভার্সিটি অব গোইয়াসের একদল গবেষক ৫৭৬ জন পুরুষ ও ৫২২ জন নারীর ফিটনেস ট্রেনিং থেকে নেয়া বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করেন। ইন্টারভেল ট্রেনিং বা স্বল্প সময়ের ব্যবধান সংক্রান্ত এই ধরনের প্রশিক্ষণকে হৃদযন্ত্রের ব্যায়াম হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। যাতে পুনরাবৃত্তিমূলক সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে তীব্র শারীরিক কসরত থাকে, আর একেকটি প্রচেষ্টার মধ্যে সময়ের ব্যবধানও কম থাকে।সাইকেল চালনা, সাঁতার

কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

কিডনির পাথর  কিডনিতে পাথর হচ্ছে কিডনির রোগগুলোর মধ্যে সবচে য়ে বড় সমস্যা  । সচেতন হলেই সমস্যাটি প্রতিরোধ করা যায় । আসুন জেনে নিই কিডনিতে পাথর  প্রতিরোধ করার উপায়। কিডনির পাথর কী? প্রস্রাবের সঙ্গে বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনে কিডনির ভুমিকা অপরিসীম। কিডনিতে লবনের সঙ্গে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ মিশে একধরনের কঠিন পদার্থের জন্ম নেয় যাকে আমরা  পাথর বলে থাকি। কিডনিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ ও উপসর্গ সমূহঃ পাঁজরের নিচে ও পিঠের দুই পাশে ব্যথা হওয়া ও ক্রমান্বয়ে তা তলপেট এবং কুঁচকি পর্যন্ত ছড়িয়ে পরা। প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হওয়া। প্রস্রাব গোলাপী, লাল অথবা বাদামী রঙের হয়ে যাওয়া। বারবার প্রস্রাবের বেগ হওয়া। প্রস্রাবের সাথে রক্ত আসা। সংক্রমণ হয়ে থাকলে জ্বর এবং কাঁপুনী হওয়া। বমি বমি ভাব কিংবা বমি হওয়া। লক্ষণ সমূহ দেখা দিলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিডনিতে পাথর হবার সম্ভাবনা কাদের বেশি? যাদের কিডনিতে পাথর হবার সম্ভাবনা বেশি তারা হলেন- পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কারো কিডনিতে পাথর হলে অথবা আগে একবার কিডনিতে পাথর হয়েছে এমন ব্যক্তিদের। চল্লিশ বা চল্লিশোর্ধ বয়সী ব্যক্তিদের। মহিলাদের তুলন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে