সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

জামের যত পুষ্টিগুণ

অনলাইন ডেস্ক: জাম গ্রীষ্মকালীন ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম। পাকা জামের স্বাদ যেমন মধুর, এর উপকারিতাও কিন্তু প্রচুর। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে পূর্ণ থাকে ফলটি।রোগ প্রতিরোধেও জাম বেশ কার্যকরী। এবার চলুন জেনে নিই পুষ্টি পূরণের পাশাপাশি জাম কেমন করে রোগ প্রতিরোধ করে-  ১. জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। প্রকৃতির এই পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রবণতা বাড়ে, জাম এটি দূর করতে কার্যকরী ভূমিক পালন করে।  ২.জামের ভিটামিন ‘এ’ চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। সঙ্গে স্নায়ুগুলোকে কর্মক্ষম রেখে দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা বাড়ায়।  ৩. জামে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে কাজ করার শক্তি জোগায় এবং শরীরেও শক্তি সঞ্চিত করে।  ৪. দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে খেতে পারে জাম।এর উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।  ৫. ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যানসার প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর।  ৬.জামে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে।  ৭. জামে থাকা উপাদানগুলো মেমো

ফোনে কতটুকু চার্জ দেবেন? জানান জরুরি

আমরা যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করি তাদের অনেকেই কীভাবে চার্জ দিতে হবে, সে নিয়মটাই ঠিকঠাক মানি না। অনেকেই রাতভর ফোন চার্জার যুক্ত করে ফেলে রাখেন। এ কারণে স্মার্টফোনে বেশি দিন চার্জ ধরে রাখতে পারে না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, সব স্মার্টফোন ব্যাটারির নির্দিষ্ট জীবনকাল আছে। কিন্তু রাতভর স্মার্টফোন চার্জে দিয়ে রাখলে ফোনের ব্যাটারির আয়ু কমতে থাকে। অবশ্য, অ্যাপল, স্যামসাং ও এলজির মতো প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করে, তাদের ফোন সারা রাত চার্জে রাখলেও তেমন কোনো মাথাব্যথা নেই। গুগলের পক্ষ থেকেও বলা হয়, অধিকাংশ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে এমন সিস্টেম আছে, যা ফোনকে অতিরিক্ত চার্জের হাত থেকে সুরক্ষা দিতে পারে। তবে ব্যাটারি প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলেন, স্মার্টফোনের ব্যাটারি কিন্তু দীর্ঘ সময়ের জন্য শতভাগ চার্জে থাকার উপযোগী নয়। যারা প্রায়ই সারা রাত ফোন চার্জে রাখেন বা শতভাগ চার্জ সম্পন্ন হওয়ার পরেও তা চার্জার থেকে খোলেন না, তারা লিথিয়াম আয়ন স্মার্টফোন ব্যাটারির বয়স বাড়ানোর প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে তোলেন।  জার্মান ব্যাটারি প্রযুক্তি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ব্যাটারি ইঞ্জিনিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডমিনিক শুলঠে বলেন, যদি

এই সেই আবাবিল পাখি যার কথা পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে

মক্কা নগরীতে অবস্থিত কাবা শরীফের ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্য ও পবিত্রতায় মুগ্ধ হয়ে মানুষ যখন দলে দলে কাবা ঘরের দিকে আসতে থাকে তখন ইয়েমেনের রাজা আব্রাহা ঈর্ষাণিত হয়ে কাবা ঘর ধ্বংস (নাউজুবিল্লাহ) করার পরিকল্পনা করেন। আব্রাহা এই উদ্দেশ্যে ৬০ হাজার সৈন্য ও কয়েক হাজার হাতি নিয়ে মক্কার দিকে রওয়ানা হন। যখন তারা মসজিদুল হারাম শরীফের কাছাকাছি পৌছান তখন আল্লাহ হাজার হাজার আবাবিল পাখি প্রেরণ করেন। পাখিগুলো আল্লাহর নির্দেশে পায়ের তালুতে ২ টি ও মুখের মধ্যে ১ টি করে পাথর নিয়ে আব্রাহার হাতি বাহিনীর উপর নিক্ষেপ করতে থাকে এবং তাদের পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। এই ঘটনার কথা আল্লাহ পবিত্র কোরআনে সূরা আল ফীলে বর্ণনা করেছেন। পবিত্র কা’বা শরীফে এখনও এই আবাবিল পাখি দেখা যায়। রাত গভীর হলে যখন চারদিকে নিস্তব্ধ হয়ে পড়ে তখন এই আবাবিল পাখির ডাক শুনা যায়। মসজিদের ভিতর ছাঁদে হেরেমের ভিতর এদের সুন্দর বাসা সবার নজরে আসে।  

ফেসবুক থেকে সহজেই আয় করার সুযোগ

আপনি কী অনলাইনে আয় করতে চান! তাহলে আপনার জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে ফেসবুক। আপনাকে টাকা আয়ের সুযোগ বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। জানা গেছে, ফেসবুক নতুন একটি অ্যাপ উন্মুক্ত করেছে। অ্যাপটির নাম ‘study’। যার সাহায্যে নিজের ইউজারদের টাকা দেবে ফেসবুক। আর এই টাকার বদলে ব্যবহারকারীদের তার নিজের তথ্য শেয়ার করতে হবে। এ ব্যাপারে ফেসবুক জানিয়েছে, অ্যাপটি শুধুমাত্র গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এই অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর গতিবিধির ওপর নজর রাখতে পারবে ফেসবুক। এছাড়া এই অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারী কী কী করছে তাও নজরে রাখতে পারবে। তবে ব্যাবহারকারীর ম্যাসেজ, পাসওয়ার্ড জানতে পারবে না। কিছু সময় পরপর জানিয়ে দেবে আপনার ডাটা সংগৃহীত হচ্ছে। অ্যাপ ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম জুড়ে দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। অ্যাপটি কেবল প্রাপ্তবয়স্করা তাদের ফেনে ইনস্টল করতে পারবেন। ‘study’ অ্যাপ থেকে টাকা আয় করতে চাইলে অবশ্যই পেপ্যাল অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। তবে কত টাকা দেয়া হবে সে বিষয়ে বিষদভাবে কিছু জানায়নি ফেসবুক।

হৃদরোগ প্রতিরোধ ও নিরাময়ে বিজ্ঞানসম্মত নতুন চিকিৎসা

বিশ্বের এক নম্বর মারণব্যাধি হৃদরোগ। কোনোরকম পূর্বাভাস ছাড়াই যেকোনো সময় এটি কেড়ে নিতে পারে মানুষের জীবন। বিশ্বের মোট মৃত্যুর অর্ধেকই হয় হার্টের রোগ ও স্ট্রোকে। প্রতিবছর লাখ লাখ লোকের হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে। এদের মধ্যে ২৫ ভাগের মৃত্যু হয় হাসপাতালে পৌঁছার আগেই। হার্ট অ্যাটাক হলেও অনেক সময় বেঁচে থাকতে হয় নানা অক্ষমতা আর হঠাৎ মৃত্যুর ভয় নিয়ে। লিখেছেন ডা: গোবিন্দ চন্দ্র দাস পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, আমেরিকায় গড়ে প্রতিদিন দুই হাজার ৬০০ লোক মারা যাচ্ছে হৃদরোগের শিকার হয়ে। সেখানে হৃদরোগীর সংখ্যা ষাট মিলিয়ন। হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের পর বহুসংখ্যক মানুষ প্রতিনিয়ত এই ব্যাধির সঙ্গে সংগ্রাম করে চলেছে। স্ট্রোকের ঝুঁঁকির ভেতর বসবাস করছে অগণিত মানুষ। পাশাপাশি জীবনযাপনে সতর্কতা ও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন এনে বহু লোক মৃত্যুঝুঁঁকি কমিয়ে এনেছে। হার্ট অ্যাটাককে ভূমিকম্প হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। মানবদেহে এই ‘ভূমিকম্প’ আসতে অনেক বছর লেগে যেতে পারে। কিন্তু এই ভূমিকম্প হয় কোনো পূর্বাভাস না দিয়েই। পৃথিবীর ভূমিকম্প ঠেকানো যায় না, কিন্তু মানবদেহের ‘হৃদকম্প’ বা হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়। বাংলাদেশে ৩০ বছর বয়সের পর হ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে