সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

উপার্জনের কেউ নেই, ছোট ছোট দুটি ভাই বোনদের খাবার যোগাতে রিক্সা চালাচ্ছে এই তরুণী

গত পরশু মিরপুর # ০১ এর চেইন স্টোর আগোরা থেকে টুকিটাকি কিছু কেনাকা’টার পরে রুপনগর নিজের বাসায় ফেরার পথে ইঞ্জিন চালিত একটা রিক্সা পেয়ে ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলাম সে রুপনগর আবাসিকের নয় নাম্বার রোডে যাবে কিনা, গেলে ভাড়া কত?  উল্লেখ্য এই ড্রাইভারের বাড়ি নোয়াখালী বিধায় সে তার নিজস্ব ভাষায় আমাকে বললো “আপনার ‘যা খুশি দিয়েন” কথা না বাড়িয়ে উঠে পরলাম। তখনও বুঝতে পারিনি পুরু’ষের বেশে তিনি একজন ম’হিলা ড্রাইভার। পথে তাকে জিজ্ঞেস করলাম “তুমি ‘যে বড় রাস্তায় ইঞ্জিন রিক্সা চালাচ্ছো, পু’লি;শে ধরবে নাতো” উত্তরে সে যেটা বললো সেটা আর বলতে পারলাম না। শুধু জিজ্ঞেস করলাম, এত সাহস পাও কোত্থেকে? তোমার বাবা কি দা;রো’গা আছিল? হেঁসে দিয়ে বললো, আমার বাবা নয়, আমার দাদা দা;রো’গা আছিল।তার রেখে যাওয়া জায়গা জমি সবটাই চাচারা গ্রা;স করেছে। বা’ধ্য হয়ে গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় এসেছি। তবে বেঁ;চে থাকলে ঠিক একদিন আমাদের প্রাপ্যটা বুঝে নেব, নেবই।তার মধ্য যে আত্মবিশ্বাসও মনের দৃঢ়তা খুঁজে পেয়েছি ‘তা অবিশ্বাস্য। কোন বাঙালি মে’য়ের এত সাহস ও দৃঢ়তা এর আগে খুব একটা চোখে পরেনি।তার স্বা’মী তাকে ছেড়ে চলে যাওয়ার পরে ছোট ছোট দু’টি ভাইবোন নিয়ে তার সংস

ছেলে সন্তান হবে নাকি মেয়ে সন্তান হবে তা আপনার নিজের হাতেই নির্ধারণ করুন

ছেলে সন্তান হবে নাকি মেয়ে সন্তান হবে তা আপনার নিজের হাতেই নির্ধারণ করুন – গর্ভস্থ সন্তানের লি-ঙ্গ নির্ধারণের পরীক্ষা করানো বেআইনি। এ কথা আমরা সকলেই জানি। তবুও পুত্র বা কন্যা সন্তান নিয়ে আমাদের অনেক রকম স্বপ্ন থাকে।  কিন্তু সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ তো আর মানুষের হাতে নেই। গর্ভস্থ সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণে একচ্ছত্র অধিকার প্রকৃতির।  কিন্তু সেই রহস্য আবিষ্কার করে ফেলার দাবি করছেন একদল ব্রিটিশ গবেষক। এ বিষয়ে একেবারে নিশ্চিত হবার তেমন কোনও উপায় না থাকলেও, ছোট্ট একটি প্রাকৃতিক কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।  অর্থাৎ আপনার সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে, তার নিয়ন্ত্রণ রয়েছে আপনারই হাতে। অন্তত এমনটাই দাবি করা হয়েছে একাধিক ব্রিটিশ গবেষকদের স্টাডি রিপোর্টে। মূলত, শারীরিক ঘনি-ষ্ঠতার সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি।  সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে, তা কী করে নিয়ন্ত্রণ করে শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সময়?এ ক্ষেত্রে প্রথমেই দু’টি বিষয়ে ভাল করে জানতে হবে, বুঝতে হবে। একটি হল ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কী ভাবে কাজ করে, আরেকটি হল স্পা-র্ম বা শু-ক্রাণু কী ভাবে একে প্রভাবিত করে।  প্রথমে দেখা যাক ডি-ম্বপাত বা ওভিউলেশনের প্রক্রিয়

শি’খে নিন বাসায় দীর্ঘদিন পাকা কলা সতেজ রাখার উপায় সহজ উপায়

সকালের নাস্তায় কিংবা দিনে অন্য সময় একটি কলা খাওয়াই হয়। তবে ঘরে লোক সংখ্যা কম থাকলে। কিংবা এক স’ঙ্গে বেশি কিনে আনলে বেশিরভাগই পচে যায়। ফল হিসেবে কলা খুবই সহজলভ্য, সেইস’ঙ্গে পুষ্টিকর ও সুস্বাদুও বটে। কিন্তু বাজার থেকে কলা কেনার পর দেখা যায় অল্প সময়ের মধ্যেই তা পেকে ন’ষ্ট হয়ে যায়। তবে সঠিকভাবে র’ক্ষণাবেক্ষ’ণ করলে এই কলা বেশ কয়েকদিন রেখে খেতে পারবেন। জে’নে নিন কীভাবে কলা সংরক্ষণ করবেন। তবে চলুন কিছু পদ্ধতি জে’নে নেয়া যাক। যেসব উপায়ে কলা দ্রুত পেকে আর ন’ষ্ট হয়ে যাবে না। কলা ঝুলিয়ে রাখতে পারেন- ঝুলিয়ে রাখলে কলা ধীরে ধীরে পাকে। এর পেছনে একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে। গাছ থেকে কলা পেড়ে নিয়ে আসার পর থেকেই তা দ্রুত পাকতে থাকে। কলার কাণ্ডে থাকা ইথিলিন গ্যাস নির্গত হওয়ার কারণে এমনটা হয়। কিন্তু বাসায় কলা এনে যদি সমতল কোঠায় রাখেন, তাহলে কলা পেকে যাওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত হতে থাকে। তবে হুকের স’ঙ্গে ঝুলিয়ে রাখলে ইলিথিন গ্যাস ধীরে নির্গত হয়, সে কারণে কলা পাকেও ধীরে। সবুজ কলা কিনুন- কলা যাতে দ্রুত ন’ষ্ট না হয়, তা নি’শ্চিত করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বাজার থেকে একটু সবুজ কলা কেনা। সবুজ বলতে একেবারে কাঁচা কলা কিন

পানির দামে নেমে এলো স্বর্ণের দাম, হুমরি খেয়ে কিনছে ক্রেতারা!

আরেক দফা কমেছে সোনার দর। সোনার বাজারে দরপতন হলেও বাড়তির দিকেই ছিল রুপার মূল্য। সোমবার (১২ অক্টোবর) দুপুরে পাওয়া সর্বশেষ খবরে বিশ্ব বাজারে প্রতি আউন্স সোনা বিক্রি হয়েছে ১৯২৬ দশমিক ৪৯ ডলারে। যা আগের দিনের তুলনায় ৩ দশমিক ১৫ ডলার কম।সোনার দর কমলেও একই দিন রুপার বাজারে দর ছিল কিছুটা উর্ধ্বমুখী। গতকালের তুলনায় সোমবার প্রতি আউন্স রুপার মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ০ দশমিক ১৬ ডলার। ফলে এদিন প্রতি আউন্স রুপা বিক্রি হয়েছে ‘২৫ দশমিক ৩১ ডলারে। সাধারণত বাজারে সোনা এবং রুপার মূল্য একই সাথে উত্থান পতনের চিত্র দেখা যায়। তবে এবার যেন কিছুটা ভিন্ন রূপ দেখা গিয়েছে রুপার বা’জারে।গত বেশ কিছুদিন ধরেই সোনার বাজারে কিছুটা দরপতন দেখা গিয়েছে। মাঝেমধ্যে কিছুটা বা’ড়লেও তা বেশি সময় স্থায়ী হতে দেখা যায়নি’। গত সপ্তাহেও সোনার বা’জারের উত্থান-পতন দেখা গিয়েছে। গত ৯ অক্টোবর আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম ছিল বেশ উর্ধ্বমুখী। এদিন আগের দিনের তুলনায় ৩৪ দ”শমিক ৫২ ডলার মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে প্রতি আউন্স সোনায়। ফলে এদিন প্রতি আউন্স সোনা বিক্রি হয়ে ১৯২৯’ দশ’মিক ৬’৪ ডলারে। শুধু তাই নয়, ৮ অক্টোবরও সোনার মূল্য প্রতি আউন্সে আন্তর্জাতিক বাজারে ব

গবেষণা করতে গিয়ে ইসলাম গ্রহণ করলেন কানাডিয়ান নারী

কানাডা বংশোদ্ভূত ইংরেজি শিক্ষিকা জেনি মোলেন্ডিক ডিভলিলি অনলাইনে শিশুদের জন্য ইসলাম শিক্ষা প্রসারে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছেন। পাঁচ সন্তান নিয়ে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিশুদের জন্য শিক্ষা প্রদান করছেন। সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহ জানিয়েছেন, ভাষাতত্ত্ব ও সাংকেতিক ভাষা নিয়ে গবেষণার কাজে ইসলামের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। পরে ২০০৬ সালে মোলেন্ডিক ডিভলিলি দীর্ঘ পড়াশোনা শেষে ইসলাম গ্রহণ করেন। এরপর থেকে এক দশক ধরে তিনি তুরস্কের ইস্তাম্বুল নগরীতে বসবাস করছেন এবং ইংরেজি ভাষা শেখাচ্ছেন। মোলেন্ডিক কানাডার একটি খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন পুলিশ অফিসার আর মা ছিলেন একজন নার্স। ভাষাতত্ত্বে স্নাতককালে ও আমেরিকার সাংকেতিক ভাষার অনুবাদের সময় তিনি বিভিন্ন বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেন। জীবনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে তিনি মুসলিমদের সঙ্গে নানা বিষয়ে বিতর্ক শুরু করেন। এ নিয়ে মোলেন্ডিক বলেন, ‘আমি মুসলিমদের সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। ইসলাম নিয়ে আমি পড়াশোনা শুরু করি। সপ্তাহে একদিন আমাকে মসজিদে সাংকেতিক বা ইশারা ভাষা অনুবাদের কাজ করতে হত। তখন থেকে আমি ইসলাম সম্পর্কে পড়াশোনা শুরু

তামিমার সাবেক স্বামী রাকিবকে চোর বললেন সিদ্দিকের সাবেক স্ত্রী

বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে তামিমা তাম্মি নামে এক নারীকে বিয়ে করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের এক সময়ের নিয়মিত ক্রিকেটার নাসির হোসেন। বিয়ে করে যেন মহা বি’প’দে পড়েছেন তিনি। জানা যায়, আগের স্বামী রাকিব হাসানকে ডি’ভো’র্স না দিয়েই নাসিরের সঙ্গে ঘর বাঁ’ধেন তামিমা। আগের সংসারে ৮ বছর বয়সী একটি মেয়ে সন্তানও রয়েছে। গতকাল বুধবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বনানীতে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন নাসির হোসেন ও স্ত্রী তামিমা তাম্মি। দু’জনেই সংবাদ সম্মেলনে এসে নিজেদের বক্তব্য তু’লে ধরেন। এ সময় নাসির জানান, দীর্ঘ পরিচয়ের পর সব জেনেশুনেই তামিমাকে বিয়ে করেছেন। এবার নাসির-তামিমা ইস্যুতে আ’লোচিত রাকিবকে নিয়ে মুখ খুলেছেন নাসিরের বান্ধবী মডেল-অভিনেত্রী মারিয়া মিম।  আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। সেখানে রাকিবকে উদ্দেশ্য করে কথা বললেও নিজের জীবনের কিছু অংশও তুলে ধরেছেন অভিনেতা সিদ্দিকের সাবেক স্ত্রী। রাকিবকে উদ্দেশ্য করে মারিয়া মিম লিখেছেন, রাকিবকে আমার বা’ট’পার মনে হচ্ছে। মেয়েকে দেখতে আসার নাম করে চুরি করে নিয়ে গেছে, আর এখন ব্লে’ই’ম দিচ্ছে মায়ের। সব স্বামীরাই বাচ্চাদের ব্যবহার করে মানুষের কাছে মহ

৬৭০ কেজি রেশম ১২০ কেজি সোনা তৈরি হচ্ছে কাবা শরীফের গিলাফ

মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে পবিত্র স্থান কাবা শরীফের গিলাফ প্রতিবছর বছর ৯ জিলহজ পরিবর্তন করা হয়ে থাকে। আর এটি করে থাকে কাবা শরীফের দেখভালের দায়িত্বে থাকা সৌদি সরকার। আরব নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ বছরের সৌদি সরকার নতুন গিলাফ তৈরিতে খরচ করেছে আনুমানিক ২২ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল। গিলাফ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬৭০ কেজি খাঁটি রেশম, ১২০ কেজি খাঁটি সোনার সুতা এবং ১০০ কেজি রূপার সুতা। ইতালি থেকে এবং সোনা জার্মান থেকে গিলাফে ব্যবহৃত রেশম আনা হয়েছে । গিলাফের বিভিন্ন অংশে কোরআনের আয়াত লেখা হয়েছে সোনার সুতা দিয়ে। আর প্রায় দুই শতাধিক শ্রমিক এ গিলাফ তৈরিতে সারাবছর কাজ করেছেন। গিলাফটি যেন রোদ-বৃষ্টিতে গিলাফ নষ্ট না হয় তাই খুব টেকসই ও মানসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়। এদিকে, সম্প্রতি মসজিদে হারাম ও মসজিদে নববীর জেনারেল প্রেসিডেন্সি বিভাগের প্রধান ড. আবদুর রহমান আস সুদাইস নির্দেশনা দিয়েছেন, এখন থেকে আধুনিক প্রযুক্তি ও উন্নতমানের মেশিনারিজ ব্যবহারের কাবার গিলাফ ও বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করার জন্য। তিনি বলেন, মসজিদে হারাম এবং মসজিদে নববীর নির্মিত ও নির্মাণাধীন যত স্থাপনা আছে, তা আরও আকর্ষণীয় করতে আধুনিক প্

আপনি জানেন কি, পুঁই শাক আমাদের কি উপকার করে!

  পুঁইশাক আমাদের দেশের জনপ্রিয় এবং বেশ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি শাক। সবজি বাজারে প্রায় সারবছরই পুঁইশাকের দেখা পাওয়া যায়। এই শাক নানাভাবে রান্না বা ভাজি করে খাওয়া যায়।  ইলিশ-পুঁই ও চিংড়ি-পুঁই অনেকের অতি প্রিয় তরকারি। সবুজ ও লাল-এই দুই রঙের হয়ে থাকে পুঁইশাক। পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘বি`, ‘সি` ও ‘এ` পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং আয়রণ আছে।  নানা ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ এই শাকটি একদিকে যেমন বহুবিধ রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে, অন্যদিকে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সহজলভ্য বলে এই শাক কম-বেশি সবার কাছে প্রিয়। পুঁইশাকের পুষ্টিগুণের কারণে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে। আসুন এবার জেনে নিই পুঁই শাকের উপকারিতা সম্পর্কে- প্রবাদে আছে-শাকের মধ্যে পুঁই, মাছের মধ্যে রুই। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ।পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, দেহের বর্জ্য সুষ্ঠুভাবে বাইরে যেতে সাহায্য করে।পুঁইশাকে বিদ্যমান ভিটামিন এ এবং সি, যা ত্বকের রোগজীবাণু দূর করে, শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে সেই সাথে চুলকেও মজবুত রাখে। নিয়মিত

যা খেলে ৭০ বছরেও বুড়া হবেন না, ১০ নাম্বারটা সবসময় খাবেনযা খেলে জীবনেও বুড়া হবেন না

বুড়ো হতে চায় না এমন মানুষের সংখ্যা নেহাতই কম নয়। পরিমিত ও নিয়ন্ত্রিত খাবার (food) আপনাকে সব সময় তরুন সতেজ রাখতে পারে। এমন কিছু খাবার (food) সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা খাওয়া শুরু করলে ত্বকের বয়স তো কমবেই। সেই সঙ্গে জিনের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করবে যে তার প্রভাবে শরীরেরও বয়স কমবে চোখে পরার মতো।এই খাবারগুলি (food) খেলে কিন্তু বাস্তবিকই বয়স ধরে রাখা সম্ভব। কথাটা শুনে বিশ্বাস হচ্ছে না নিশ্চয়? ভাবছেন খাবারের সঙ্গে বয়সের কী সম্পর্ক, তাই তো! আসলে বেশ কিছু খবরে খাবারে(food) এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেমন ধরুন নিউট্রিয়েন্ট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বয়স তো কমায়, সেই সঙ্গে শরীরকেও চাঙ্গা রাখে। শুধু তাই নয়, একাধিক মারণ রোগকে ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না। ফলে আয়ু বাড়তে সময় লাগে না। ১. দই: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন দই খাওয়া শুরু করলে দেহের ভেতরে প্রোটিনের ঘাটতি দূর হয়, সেই সঙ্গে উপকারি ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে রাইবোফ্লবিন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি১২ এর মাত্রাও বাড়তে থাকে, যার প্রভাবে শরীরের বয়স (age) কমে চোখে পরার মতো। সেই সঙ্গে একাধিক রোগের খপ

স্কুলের হোস্টেলে একসঙ্গে ২২৯ জন করোনা আক্রান্ত

ভারতের মহারাষ্ট্রে একটি স্কুলের হোস্টেলে একসঙ্গে ২২৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ২২৫ জন ছাত্র এবং চারজন শিক্ষক রয়েছেন। আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগ অমরাবতী থেকে এসেছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়াসিম জেলার ওই হোস্টেলে গত সপ্তাহে ২৬ ছাত্রকে করোনা পজিটিভ অবস্থায় পাওয়া যায়। তারপর সকল শিক্ষার্থীদের করোনা পরীক্ষা করা হয়। ওই হোস্টেলকে ইতোমধ্যে কন্টেনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাজ্য স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, মহারাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৮ হাজার ৮০৭ জন করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়। এছাড়া একই সময়ে মারা যান ৮০ জন। এখন পর্যন্ত এই রাজ্যে মোট ২১ লাখ ২১ হাজার ১১৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করবে সাদা পেঁয়াজ

বাঙালি রান্না পেঁয়াজ ছাড়া চিন্তাই করা যায় না। খাবারের স্বাদ বাড়তে পেঁয়াজের ব্যবহার পৃথিবীর সব দেশেই। সবজি এবং মশলা হিসেবে পেঁয়াজ খাওয়া হয়। ভর্তা, ভাজি থেকে শুরু করে আচার এবং সালাদ হিসেবেও পেঁয়াজের চাহিদা অনেক বেশি। ষোড়শ শতাব্দীতে চিকিৎসকেরা নারীর বন্ধ্যাত্বরোধে পেঁয়াজ খাওয়ার কথা বলতেন। রক্তের সুগার লেভেলে ভারসাম্য আনতে পেঁয়াজ কার্যকর। লাল, সাদা ও হলুদ এই তিন ধরনের পেঁয়াজ রয়েছে। পেঁয়াজে আছে ভিটামিন সি, ফ্ল্যাভোনয়েডস ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। পেঁয়াজে ফ্ল্যাভোনয়েডসের উপস্থিতি স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়াও পেঁয়াজে রয়েছে ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আমাদের দেশে লাল পেঁয়াজ উৎপাদন বেশি থাকায় ব্যবহার বেশি। তবে ইদানিং বাজারে সাদা পেঁয়াজও দেখা যাচ্ছে। লাল পেঁয়াজের মতোই সাদা পেঁয়াজের রয়েছে নানান স্বাস্থ্য উপকারিতা। চলুন জেনে নেয়া যাক সেসব- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে অ্যালিয়াম গোত্রের সবজির মধ্যে রয়েছে ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করার উপাদান। যেমন- সাদা পেঁয়াজে রয়েছে সালফার ও ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার রোধে কাজ

বিয়ে হয় ঘটা করে, বিচ্ছেদ নীরবে!

ব্যবসায়ী নিখিল জৈনের সঙ্গে ২০১৯ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন টলিউড অভিনেত্রী ও সাংসদ নুসরাত জাহান। জমকালো আয়োজনে তুরস্কে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেছিলেন তারা। দাম্পত্যজীবন ভালোই যাচ্ছিল তাদের। স্বামী-সংসার, লাইট-ক্যামেরার কাজ, রাজনৈতিক ময়দান সব সমান তালে সামলাচ্ছিলেন এ অভিনেত্রী। কিন্তু হঠাৎ করেই নুসরাতের সংসার ভাঙার খবর ছড়িয়ে পড়ে টলিপাড়ায়। প্রথম গুঞ্জন উঠেছিল গেল বছর ডিসেম্বর, সে গুঞ্জন মাথা চাড়া দিয়ে উঠে চলতি বছর জানুয়ারিতে। সব জল্পনা কল্পনা এবার থামিয়ে দিয়েছেন নুসরাতের স্বামী নিখিল। ডিভোর্স চেয়ে নুসরাতকে নোটিস পাঠিয়েছেন তিনি। গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশ হলে আবারো আলোচনায় নুসরাত-নিখিল। এর আগে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গিয়েছিল, জানুয়ারিতেই স্বামী নিখিলের আলিপুরের অ্যাপার্টমেন্ট ছাড়েন নুসরাত। থাকছেন বালিগঞ্জে নিজের ফ্ল্যাটে। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকেও একে অপরের সব ছবি ডিলেট করে দিয়েছেন তারা। সবশেষ, ইনস্টাগ্রামে একে অপরকে আনফলো করে দিয়েছেন। সংসার ভাঙার গুঞ্জন আরও গাঢ় হয়েছিল। নুসরাত-নিখিল দম্পতির মাঝে ঢুকে পড়েছে তৃতীয় ব্যক্তি। তার জন্যই ভেঙেছে এ দম্পতির সংসার। আর অভিযোগের আঙ্গুল অনেক আগেই

ছোট পেটে সন্তানের জায়গা হয় কিন্তু বিরাট ফ্ল্যাটে মায়ের জায়গা হয় না

দশ মাস ১০ দিন গর্ভে ধারণ, ক’ষ্টে’র তী’ব্র’তা সহ্য করে যে মানুষটি সন্তানের জন্ম দেন, তিনিই মা। বাবাও যে কোন ত্যা’গ স্বীকার করেন না, এমন নয়! জীবনের সব টুকু দিয়ে সন্তানকে মানুষ করেন। কিন্তু সেই সন্তানরা কি বাবা-মাকে মনে রাখে ? সন্তানের কাছে মা-বাবার বেশি কিছু চাওয়ার থাকে না। থাকে শেষ বয়সে আদরের সন্তানের পাশে থেকে সুখ-দুঃখ ভাগ করার ইচ্ছা। আর এ ইচ্ছা নিয়েই প্রত্যেক মা-বাবা প্রহর গুণতে থাকেন দিবা-রজনী। কিন্তু অনেকেরই সেই সন্তানের কাছে আশ্রয় না হয়ে আশ্রয় হয় আপনজনহীন বৃদ্ধাশ্রমে। শেষ বয়সে মস্ত ফ্ল্যাটের ঘরের কোণেও জনমদুখী মা-বাবার এতটুকুও জায়গা মিলে না। ওদের ছুঁড়ে দেয়া হয় প্রবীণ নিবাসনামীয় নরকে। তবুও প্রতিবাদ দানা বাঁধে না, মন অ’ভি’শাপ দেয় না। আজ যারা বৃদ্ধ তারা নিজেদের জীবনের সব সময় এবং ধন সম্পদ বিনিয়োগ করেছেন সন্তানের জন্য, নিজের জন্য রাখেননি কিছুই। কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে সন্তানের কাছ থেকে এর একটি ক্ষুদ্র অংশও তারা পাচ্ছেন না। কখনো দেখা যায় সন্তান তার নিজের পরিবারের খরচ জোগাতে হিমশিম খাচ্ছে, তাই পিতা-মাতাকে মনে করছে বোঝা। নিজে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে একটু ভালো থাকার জন্য বাবা-মার ঠাঁই করে দিয়েছেন বৃদ্

স্ত্রীকে ঘরের কাজের জন্য টাকা দেওয়ার নির্দেশ আদালতের

সাধরণত ঘরের কাজগু’লো নারীরাই করে থাকেন। ফলে বিশ্বব্যাপী এমন একটা ধারণা ব’দ্ধমূল হয়ে গেছে যে, নারীরাই করবে ঘরের কাজ। আর সেই কাজে নেই কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিকও। তবে গৎবা’ধা সেই ধা’রার বাইরে এবার নজিরবিহীন এক রায় দিলো চীনের একটি আ’দালত। ঘরোয়া কাজের জন্য স্ত্রীকে টাকা পরিশো’ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির আ’দালত। গত সোমবার রাজধানী বেইজিংয়ের একটি ডি’ভো’র্স আ’দালত স্বামীকে টাকা পরিশো’ধের বি’ষয়ে নজিরবিহীন এই রায় দেন বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি।  সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, পাঁচ বছরের সাংসারিক জীবনে করা সকল ঘরোয়া কাজের বেতন হিসেবে চীনা মুদ্রায় এক নারীকে ৫০ হাজার ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬ লাখ ৫৩ হাজার টাকা) পরিশো’ধ করার আদেশ দেন আ’দালত। পাঁচ বছর বিনা বেতনে ঘরের কাজ করার ক্ষ’তিপূরণ হিসেবে তাকে এই অর্থ দেওয়া হচ্ছে বলে রায়ে জানিয়েছেন আ’দালত। এদিকে আ’দালতের এমন নজিরবিহী’ন রায়ের পর অনলাইন তা নিয়ে ত’র্ক-বি’ত’র্কে’র ঝ’ড় উঠেছে। ঘরে করা কাজের মূল্য কত ‘হতে পারে- তা নিয়েই মূলত বিত’র্কে মেতেছেন নেটিজেনরা। এমনকি চীনা মুদ্রায় ৫০ হাজার ইউয়ান ক্ষ’তিপূরণকে অনেকে খুব অল্প বলেও অ’ভিহিত

একই পরিবারে ৬ জন মেয়ে বৈজ্ঞানিক, চারজন বিদেশে থাকে

আজকের যুগে মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় কোনো অংশেই কম নয়। প্রতিটি অঞ্চলের মেয়েরা তার বাবার নামের পাশাপাশি দেশের নাম উজ্জ্বল করছে। ভারতের বেশিরভাগ পরিবারেই কন্যা সন্তানের চেয়ে পুত্রসন্তানের আ’কাঙ্ক্ষা বেশি। কিন্তু আজ আম’রা আপনাকে হরিয়ানার এক শিক্ষকের কন্যার সাফল্যের কথা বলতে যাচ্ছি, যা শুনলে আপনারাও এরকম একটি কন্যা সন্তানের জ’ন্ম দিতে চাইবেন। সানি পটের ভাদানা গ্রামের শিক্ষকের 6 টি কন্যা সারাদেশে তাদের বাবার নাম উজ্জ্বল করেছে। এই কন্যারা প্রমাণ ক’রেছেন যে তারা কোনো অবস্থাতেই ছেলেদের থেকে পি’ছিয়ে নেই। ছয়জন মেয়ের মধ্যে চারজন বিদেশে অব’স্থান করছেন, এবং বিভিন্ন গু’রুত্ব পূর্ণ ক্ষেত্রে গবেষণা করছেন। একটি কন্যার ক্যা’ন্সার স’স্পর্কিত গবেষণা অনুমোদিত হয়েছে, যখন দুটি কন্যা দেশে বসবাসরত। তারা দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার অধ্যাপক এবং গবেষণা কাজ করছেন। শিক্ষক তার 6 টি কন্যাকে দুর্গার রূপ বলেছেন। শিক্ষক তার কন্যাদের সাফল্যে খুব খুশি। তারা বলেছে যে আমাদের গুণগু’লি আমাদের রূপের চেয়ে বেশি। আপনাকে বলি যে ভাদানার জগদেব ডাহিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন তাদের ছয়টি মেয়ে এবং একটি ছেলে

রাস্তায় শাক বেচে ছেলেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছেন মা

ঘরে রান্না করার মতো কোনো তরকারি ছিল না। কুমড়া পাড়তে আমগাছে উঠেছিলেন স্বামী মো. কালাম (৪৫)। অসাবধানতায় গাছ থেকে পড়ে যান তিনি। ভেঙে যায় তার পা। এতে চরম দুর্দিন নেমে আসে পরিবারে। সংসারের হাল ধরেন স্ত্রী সিমা বেগম (৪০)। স্বামীর চিকিৎসা, সন্তানদের পড়াশোনা এবং পরিবারের দুবেলা খাবারের সংস্থানে নেমে পড়েন জীবনযু'দ্ধে। কালাম-সিমা দম্পতি রাজশাহী নগরীর শ্রীরামপুর পদ্মাপাড়ের বাসিন্দা। তাদের তিন ছেলে মেয়ে। বড় ছেলের নাম হাসান আলী জমিম (২৪)। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) বাংলা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তিনি। করো'নার কারণে তার পড়ালেখা থমকে আছে। মেধাবী জসিম জিপিএ-৫ পেয়ে নগরীর বুলনপুর ইউসেফ স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। একই স্কুল থেকে অষ্টম শ্রেণিতেও জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন তিনি। রাজশাহীর নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজ থেকে মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়ে এইচএসসি পাস করেন জসিম। ছোট ছেলে সাব্বির হোসেনের (২০) পড়ালেখা চালাতে পারেননি কালাম। একই কারণে মেয়ে জেসমিন আক্তার ক্রিপার (২২) পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যায়। পরে তার বিয়ে দিয়ে দেন। বড় ছেলেকে ঘিরেই সব স্বপ্ন কালাম-সিমা দম্পতির। বাড়ির পাশের রাস্তায় ভোর ৬টা থেকে শাক নিয়ে বসেন সিমা ব

লবণ-পানি দিয়েই চুলের খুশকি দূর করুন

শীতে খুশকির সমস্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এসময় মাথার ত্বক বেশি শুষ্ক হয়ে পড়ে। সেইসঙ্গে চুল পড়ার সমস্যাও বেড়ে যায়। নানা কারণে মাথার ত্বকে খুশকির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এরমধ্যে- চুলে অ্যালার্জি সৃষ্টি করে এমন পণ্য ব্যবহার, নিয়মিত শ্যাম্পু ব্যবহার না করা, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, আর্দ্রতা, বংশগত কারণ ইত্যাদি অন্যতম। ঘরোয়া উপায়েই খুশকি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। জেনে নিন করণীয়- মাথার ত্বকের অতিরিক্ত তেল ও ম্যালাসেজিয়ার বৃদ্ধি কমাতে লবণ উপকারী। লবণ কেবল মাথার ত্বকের বাড়তি তেল ও আর্দ্রতা কমায় না বরং রোমকূপ উন্মুক্ত করতেও সহায়তা করে। এটা মাথার ত্বককে এক্সফলিয়েট করে ও মৃত কোষ দূর করতে সহায়তা করে। যেভাবে ব্যবহার করবেন- এজন্য প্রয়োজন লবণ ও এক বাটি পানি। প্রথমে মাথার ত্বকে এক চিমটি লবণ ছিটিয়ে নিন। আঙুল ভিজিয়ে মাথার ত্বক পাঁচ থেকে সাত মিনিট মালিশ করুন। এরপর তা ধুয়ে ফেলে শ্যাম্পু করে স্বাভাবিকভাবে শুকিয়ে নিন। ১৫ দিন পরপর ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। এটা যেহেতু কোনো চিকিৎসা না তাই দীর্ঘক্ষণ মাথার ত্বকে রাখা ঠিক নয়।

আসুন জেনে নেই শিম আমাদের কি কি উপকার করে

শিম শীতকালের একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকায় কম বেশি শিমের চাষ হয়ে থাকে। শিম শুধু রসনাবিলাসেই নয়, নানাবিদ পুষ্টিগুণেও কার্যকর। শিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল থাকে।  শিমের বিচি শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। যাঁরা মাছ, মাংস খান না, তাঁদের জন্য শিমের বিচি শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে পারে। শীতে নিয়মিত শিম খেলে ত্বকও ভালো থাকে। শিম শরীর ঠান্ডা রাখে এছাড়া পরিপাকের জন্য খুব ভালো। শিমে ক্যালোরির পরিমাণও বেশ কম। আসুন আজ আমরা জেনে নেই এই শিমের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। শিমে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। কিন্তু এতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন সি, জিংক ও মিনারেল। এগুলো শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয়।শিমের মধ্যে থাকা খনিজ চুল পড়া রোধে সহায়তা করে এবং চুলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায়ও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। শিম পরিপাকের জন্য খুব ভালো। শিমে প্রচুর পরিমাণ ডায়েটারি ফাইবার থাকে তাই কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত রোগীদের জন্য শিম খুবই উপকারী। এ ছাড়া দেহ ঠান্ডা রাখতেও শিম খাওয়া যায়।শিম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া শিম কোলন ক্য

হটাৎ শিশুর শরীরে গজাচ্ছে পশুর লোম!

সাড়ে তিন বছর বয়স শিশু কন্যা তাসফিয়ার। ফুটফুটে সুন্দর এ শিশু কন্যাটি পোশাক-সাজগোজ পরে ঘুরলে অন্য পাঁচটি শিশুর মত স্বাভাবিক লাগে। শুধু পোশাক পড়লে স্বাভাবিক লাগলেই তো হবেনা। শিশুটি পোশাকের ভিতরে এক বিরল যন্তণা নিয়ে দিন কাটাচ্ছে। কুরে কুরে খাচ্ছে তাকে ও তার পরিবারকে। কারণ শিশু তাসফিয়া জন্মের পর থেকেই শরীরে গজাচ্ছে পশুর লোম। আক্রান্ত হচ্ছে এক অন্য বিরল রোগে। এখন তার শরীরের চার ভাগের তিন ভাগ পশুর লোমের ঘিরে ফেলেছে। শিশুকন্যা তাসফিয়া জাহান (মনিরা) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলার গোডাউন পাড়ার মাসুদুজ্জামান মামুনের ছোট কন্যা। মামুন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। অর্থ অভাবে তার ফুটফুটে শিশু কন্যার চিকিৎসা করাতে পারেনি তিনি। শিশু তাসফিয়ার বাবা মামুন জানান, জন্ম থেকেই তার সারা শরীর লম্বা লম্বা পশমে আবৃত। এখন গোটা শরীরজুড়ে বিস্তার ঘটছে, এমনকি মুখের মধ্যেও। পিঠের ছোট্ট একটি টিউমার থেকে এটির উৎপত্তি হতে পারে বলে তাদের ধারণা। তিনি আরো জানান, জন্মের মাত্র ছয় দিনের শিশুকন্যা তাফিয়াকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসকদের একটি দল মেডিকেল বোর্ড বসিয়ে তাঁরা এটিকে বিরল চর্ম রোগ বলে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্ব ফাল্গুনী, ৩৬তম বিসিএসে ১৩তম

ফাল্গুনী বাগচী। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। তবে এর জন্য কখনও হীনমন্যতায় ভুগেননি। প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন তিনি। ফরিদপুরের ওই মেয়েটিই এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গর্ব ও অনুপ্রেরণার। ফাল্গুনী ৩৬তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১৩ তম হয়েছেন। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও নিজেকে মেলে ধরা যায়। মেধা, যোগ্যতা আর অধ্যবসায়ের কারণে তিনি হয়ে উঠেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন সারথি। তার এমন সাফল্য যেন শিক্ষার্থীদের নতুন করে শক্তি জুগিয়েছে। ফাল্গুনী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছেন যেখানে ক্লাস ঠিকমত হয় না, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মত সুযোগ সুবিধা পায় না, সময় মত রেজাল্ট হয় না। এর পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বলে হেয় প্রতিপন্ন করা। সব ছাপিয়ে সেরাদের কাতারে নাম লিখিয়েছেন তিনি। ফাল্গুনী প্রমাণ করেছেন সফলতার কোন স্ট্যান্ডার্ড নেই, কোন সংজ্ঞা নেই, স্পেসিফিক কোন সময় নেই। অদম্য ওই মেধাবীর জন্য ক্যাম্পাসলাইভের পক্ষ থেকে রইলো শুভকামনা।

ঘরোয়া উপায়ে মুখের তিল দূর করুন

আপনার মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করছে মুখের তিল। তাহলে সত্যিই সমস্যারই কথা। একটা সামান্য কালো অথবা লালচে তিল আপনার যথেষ্ট মেকআপ করা সত্ত্বেও সৌন্দর্যে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এমন সমস্যার সম্মুখীন আপনারা অনেকে রোজই হয়ে থাকেন। বিশেষত কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় হাজারো মেকআপ করা সত্ত্বেও শুধু মাত্র ওই একটা কারণেই মন খুঁতখুঁত করে বলুন? অনেকে হয়তো বাজার থেকে অনেক পণ্য কিনে ব্যবহার করেও কোনো ফল পাওয়া যায় না। অতিরিক্ত রোদে ঘোরার কারণে, ত্বকের তেলতেলে ভাবের জন্য অথবা হরমোনাল পরিবর্তন জনিত কারণেও আপনার এমন সমস্যা হতে পারে। আর এই সমস্যার সমাধান আপনার ঘরেই রয়েছে। খুব কম পরিশ্রম করে আপনি বাড়িতে বসেই মুখের তিল থেকে রেহাই পেতে পারেন। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কীভাবে ত্বকের তিল দূর করবেন সে উপায় সম্পর্কে,যা যা লাগবে-আলুর একটা ছোট টুকরো যেভাবে ব্যবহার করবেন-আলুর একটি ছোট টুকরো নিয়ে পাঁচ মিনিট ধরে তিলের অংশটিতে ঘষতে থাকুন। অথবা আলুর টুকরোটিকে কাপড়ের টুকরো দিয়ে তিল হওয়া অংশটিতে চেপে ধরে রাখুন ১০ মিনিট। তিলটিকে সম্পূর্ণ মিলিয়ে দিতে দিনে অন্তত দুইবার এটা ব্যবহার করুন। এটি ব্যবহারে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে ত্বকের তি

পেটের দায়ে রিকশা চালিয়ে এখন বিসিএস ক্যাডার, মাকে চড়ালেন স্বপ্নের বিমানে

বিমানের আওয়াজ কানে বাজলেই যেকোনো কেউ একবার হলেও আকাশের দিকে তাকান। গ্রাম হলে তো কথাই নেই; বাচ্চাদের সঙ্গে বৃদ্ধরাও বিমান দেখতে ঘর থেকে দৌড়ে উঠোনে চলে আসেন। তেমনই একজন গীরু বালা রায়। আকাশে ওড়া বিমান দেখতে দেখতে প্রায়ই আফসোস করতেন আর বলতেন, ‘একদিন যদি চড়তে পারতাম….’ এ বলে দীর্ঘ নিশ্বাস নিতেন। কারণ গীরু বালা রায়ের সংসারে অনটন। নুন আনতে পান্তা ফুরায় দশা। আর বিমানে চড়া তো এভারেস্টের চূড়ায় উঠার মতোই দুঃস্বপ্ন। তবু মাকে কথা দিয়েছিলেন ছোট ছেলে শিপন রায়। বলেছিলেন চাকরি হলেই পূরণ করবেন মায়ের স্বপ্ন। অবশেষে মায়ের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। গত বুধবার বিকেলে ইউএস বাংলার একটি ফ্লাইটে চড়িয়ে মাকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আনেন আদরের ছোট ছেলে শিপন রায়। এর আগের দিন মঙ্গলবারেই ৩৮তম বিসিএসের নন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন শিপন রায়। শিপন রায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে এমএ প্রথম শ্রেণিতে তৃতীয় হন। এমফিল করারও প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর মধ্যেই এলো মায়ের স্বপ্ন পূরণ করা ছেলেটির চাকরির সুখবর। যদিও শিপনের উঠে আসার গল্পটা অনেক সংগ্রামের। কী করেননি এ জীবনে। ১০ বছর বয়স থেকেই শুরু হয় তার লড়াই। রিকশা চালিয়ে প্রথম র

শিক্ষকতাই প্রিয় আসিফের, যোগ দিলেন না বিসিএসের পররাষ্ট্র ক্যাডারে

রবিবার ৩৭তম বিসিএসে উর্ত্তীণদের আনুষ্ঠানিকভাবে যোগদানের দিনক্ষণ ছিল। এই বিসিএসে উর্ত্তীণরা এদিন যখন যোগদানের আনুষ্ঠানিকতা সেরেছিল, ঠিক তখন ক্লাসরুমেই ছিলেন এই বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে ৭ম স্থান অধিকার করা আসিফ ইমতিয়াজ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা ছেড়ে বিসিএসের পররাষ্ট্র ক্যাডারে জয়েন করেননি তিনি। রবিবার রাতে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে তিনি নিশ্চিত করেন। আসিফ ইমতিয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভূক্ত ম্যানেজমেন্ট ইনফরম্যাশন সিস্টেম বিভাগের প্রভাষক।  কেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা ছেড়ে বিসিএসের পররাষ্ট্র ক্যাডারে জয়েন করেননি আসিফ ইমতিয়াজ। বিষয়টি নিয়ে রবিবার রাতে ফেসবুকে নিজের এ্যাকাউন্টে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। নিচে স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো- ‘আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সহকারি সচিব হিসেবে আমার যোগদানের দিন ছিলো। সকালে যখন আমার ব্যাচমেটরা যোগদানের আনুষ্ঠানিকতা সারছিলো, আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ক্লাসরুমে আমার প্রিয় ছাত্রছাত্রীদের স্যামপ্লিং ডিস্ট্রিবিউশন পড়াচ্ছিলাম। গত ৯ মাসে আমাকে সবাই প্রশ্ন করেছেন আমার সিদ্ধান্ত কী। কেউ বলেছেন সিভিল সার্ভিসে চলে যা

আসুন জেনে নেই বেগুন আমাদের কি কি উপকার করে

বেগুন আমাদের কাছে অতিপরিচিত একটি সবজি । বর্ষার দিনে খিচুড়ির সঙ্গে বেগুন ভাজা অথবা সাদা ভাতের সঙ্গে ঝাল ঝাল বেগুন ভর্তা খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তরকারি হিসেবেও বেগুন খুবই উপকারী। পুষ্টিগুণের দিক থেকেও বেগুন অনন্য।  বেগুনে রয়েছে উচ্চমাত্রার আঁশ-জাতীয় খাদ্য উপাদান। যা বদ হজম দূর করে। বেগুন আরো রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি, শর্করা, চর্বি, আমিষ, আয়রন। বেগুন এর উদ্ভিজ্জ আমিষ শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করে। তাহলে চলুন জেনে নেই বেগুনের গুনাগুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে হৃদপিন্ড ভাল রাখে:- বেগুন ফাইবার, ভিটামিন বি ১, বি ৬, বি ৩, সি, কে তে ভরপুর থাকে। এতে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে যা, হৃদপিন্ডের জন্য উপকারী একটি খাবার। হৃদপিন্ডের জন্য অপরিহার্য ফ্ল্যাভোনয়েড যা বেগুনেই বিদ্যমান থাকে। তাই নিয়মিত বেগুন খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায় অনেক ক্ষেত্রে। ডায়বেটিস প্রতিরোধ:- বেগুনে উচ্চ মাত্রার ফাইবার ও কম দ্রবণীয় কার্বোহাইড্রেট থাকে বলে রক্তের গ্লুকোজ ও ইনসুলিনের মাত্রার সমস্যা আছে যাদের তাদের জন্য উপকারী খাবার। বেগুনে উচ্চ মাত্রায় আঁশ এবং কম পরিমাণে দ্রবণীয় শর্করা থাকে ফলে ডায়বেটিস প

মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

আমি আজকে আলোচনা করবো খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় নিয়ে এবং সেটি হচ্ছে মুখের উজ্জলতা বাড়ানোর কিছু ঘরোয়া টিপস : চলুন দেড়ি না করে শুরু করা যাক। প্রথমে কিছু কথা : মুখের উজ্জলতা বেড়ে মুখ ফর্সা ও দাগহীন থাকুক এইটা আমরা সবাই চাই। বিষেশ করে মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যাটি বেশি লক্ষ্য করা যায় এবং এই নিয়ে তারা খুব দুশ্চিন্তা ও করে থাকেন। পার্লারের অনেক প্রসাধনী ব্যাবহার করেন কিন্তু সেগুলো ত্বকের জন্য আরো বেশি ক্ষতিকর হয়ে উঠে। কিন্তু এই সমস্যা সম্পরকে তারা কিছু না বুঝেই নানা প্রসাধনী ব্যবহার করেন। মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর ঘরোয়া উপায় | How to Increase Facial Brightness প্রথমত মুখের উজ্জ্বলতা কতটুকু বাড়বে অথবা কমবে সেগুলো নির্ভর করে আমাদের নিত্যদিনের জীবন যাপনের মাধ্যম গুলোর উপর। আমরা প্রতিদিন আমাদের জীবনে নানা ধরনের কাজের মধ্যে থাকি। তবে সেগুলো পেশা ভিত্তিতে ভাগ করা থাকে। কেউ বা ব্যাংকার আবার কেউ বা গ্রিহিনী। পেশা যার যেটাই হোক না কেনো মুখের স্কিনের যত্ন নেওয়া আমাদের প্রতিদিনই দরকার। কিন্তু কর্ম ব্যস্ততার জন্য তা ঠিক নেওয়া হয় না। যার ফলে ধীরে ধীরে আমাদের মুখের স্কিন অনেক রাফ হয়ে যায়। স্কিনের মস্রিনতা চলে

ছোলা ভিজিয়ে রাখতে ভুলে গিয়েছেন? যেভাবে মাত্র ৩০ মিনিটে ছোলা নরম করবেন

ইফতারের (ifter) টেবিলে একটা অত্যন্ত জরুরী আইটেম হচ্ছে ছোলা ভুনা। তবে একদম নরম ছোলা ভুনা খেতে চাইলে ছোলাটা ভিজিয়ে রাখতে হয় আগের রাতেই, কমপক্ষে সেহেরির সময় বা সকাল বেলা। ৬/৭ ঘণ্টা না ভিজিয়ে রাখলে ছোলা ফোলে না, ফলে সিদ্ধ করার পর নরম হয় না। কিন্তু কিছু কিছু সময় মনের ভুলে ছোলা ভেজানো হয়ে ওঠে না। তাই আম’রা এখন দিচ্ছি ভিজিয়ে রাখা ছাড়াই নরম ছোলা পাওয়ার tips। বেশী না, সময় লাগবে মাত্র ৩০ মিনিট। কি, বিশ্বা’স হলো না তো? চলুন তবে জে’নে নিই একটি জাদুকরী উপায় (magical way)। যা লাগবে: ছোলা ২৫০ গ্রাম, ফুটন্ত গরম পানি দের থেকে ২ লিটার, প্রেসার কুকার (pressure cooker) । যা করবেন: ছোলা ভালো করে ধুয়ে একটি বড় পাত্রে নিন। তারপর ফুটন্ত গরম পানি ছোলার মাঝে দিয়ে দিন। পাত্র ঢাকনা দিয়ে রাখু’ন। এভাবে রেখে দিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট। এবার প্রেসার কুকারে (pressure cooker) ছোলাগুলো পানি সহ দিয়ে দিন। এমনভাবে পানি দেবেন যেন ছোলা ভালো মত ডুবে থাকে পানিতে।প্রেসার কুকার (pressure cooker) চুলায় বসিয়ে দিন বেশী আঁচে। সিটি বাজা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ৩ থেকে ৫ টি সিটি বাজলেই চুলা নি’ভিয়ে দিন। চুলা থেকে কুকার সরাবেন না, সেভাবেই রেখে

১২৭ কেজি থেকে যেভাবে ৪৩ কেজি ওজন কমিয়েছেন রেণুকা

বেশি ওজনের কারণে অনেক কথা শুনতে হয়েছে ভারতের নাগরিক ৩৬ বছর বয়সি রেণুকা পামনানি ভাসওয়ানিকে। শেষ পর্যন্ত নিজের কাছেই তার ওজন বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তারপর তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে করেই হোক ওজন কমাতে হবে। হয় এখন নয়তো কখনোই নয়- এমন দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিয়ে শুধুমাত্র জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন এনে সাড়ে ৪৩ কেজি ওজন কমিয়েছেন তিনি। আড়াই বছরের চেষ্টায় এই সাফল্য মিলেছে রেণুকার। ওজন বাড়তে বাড়তে একসময় ১২৭ কেজিতে পৌঁছায়। উচ্চতায় ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি এবং পেশায় ব্যাংকার রেণুকার বাড়ি ভারতের মুম্বাইয়ে। এখন তার ওজন সাড়ে ৮৩ কেজি। ওজন কমানোর যাত্রা সম্পর্কে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন রেণুকা। ঢাকা টাইমস পাঠকদের জন্য রেণুকার সেই গল্প তুলে ধরা হলো- টার্নিং পয়েন্ট: এমন একটি সময় ছিলো যখন আমার ওজন ছিল ১২৭ কেজি এবং ১৩০ কেজির দিকে ছুটছিল। এ নিয়ে আমি হতাশা বোধ করতে শুরু করেছিলাম। কারণ আমি কখনোই ভাবিনি যে আমার ওজন তিন সংখ্যায় পৌঁছাবে। আমি দিন দিন অসম্পূর্ণ হয়ে উঠছিলাম। পরে আমার ওজন কমানোর সিদ্ধান্ত নিই। আমাকে এই কাজে সহযোগীতা করেছেন আমার ডায়েটিশিয়ান খায়াতি রুপনী এবং ফিটনেস কোচ রাকেশ পাওয়ার। খাবার সকালের নাস্তা: টোস্টের সঙ্গে ডিম

যেভাবে প্রস্তুতি নিলে ২ মাসেই বিসিএস প্রিলি পাশ করা সম্ভব: বিসিএস প্রস্তুতি

বিসিএস এর সবচেয়ে কঠিন ধাপ হল প্রিলিমিনারি। বসিএস প্রিলি পাশ করাটা অনেক কঠিন কারন, এই ধাপে পরীক্ষার্থী তথা প্রতিযোগীর সংখ্যা অনেক বেশি হয়। অনেকেই অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করেছেন। তাদের উৎসর্গ করে এ লেখা। লেখাটি মূলত ৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আগে লেখা হয়েছিল। যেভাবে প্রস্তুতি নিলে ২ মাসেই বিসিএস প্রিলি পাশ করা সম্ভব। ১। শুরুর কথা! বাংলাদেশের ১ নং সরকারি সার্ভিস হচ্ছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস(বিসিএস)।  সিভিল সার্ভিসের একজন গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করার স্বপ্ন আমাদের অনেকের বুকের মাঝে লালিত আছে। সেই স্বপ্ন বাস্থবায়নের শুরুটা হচ্ছে বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সাফল্য পেয়ে লিখিত পরীক্ষার জন্য নিজেকে এনলিস্টেড করতে পারা এবং পরবর্তীতে মৌখিক পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়ে চূড়ান্ত ফলাফলে নিজের নামকে দেখতে পারে। ৩৭তম বিসিএস যারা দিতে যাচ্ছেন তাদেরকে অগ্রিম শুভেচ্ছা। আপনারা জেনেছেন যে ৩৫তম বিসিএস থেকে ২০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হচ্ছে। ইতোমধ্যে নম্বর বাড়িয়ে বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২০০ নম্বরের করা হয়েছে এবং সেই সাথে নতুন বাছাই পরীক্ষার সিলেবাস ও মানবন্টন দেওয়া হয়েছে। নতুন নিয়মের এ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে