সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

ফিরিয়ে দিন ১১ মাস, নয়তো দিন অটোপাস

  সবাই থাকবে সুখে, আ’গু’ন কেন জ্বলবে এসএসসি ২০২১দের বুকে ‘, ‘জীবন বাজি রাখবো না, পরীক্ষা আমরা দেবো না।   ‘ফিরিয়ে দিন ১১ মাস, নয়তো দিন অটোপাস’, ‘সেশনজট নিয়ে এসএসসি নয়, বিকল্প পদ্ধতিতে অটোপাসের সিদ্ধান্ত চাই’,- এমন নানা দাবি সম্বলিত ব্যানার-ফেস্টুন হাতে রাস্তায় নেমেছে এসএসসি ২০২১ সালের কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী।  রোববার (২৪ জানুয়ারি) সকালে মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের সামনে ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষা বাতিল করে অটোপাসের দাবিতে তারা এই মানববন্ধন করে। এতে পৌরএলাকাসহ আশপাশের কয়েকটি স্কুলের প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী অংশ নেয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা জানায়,প্রায় ১১ মাস বন্ধ রয়েছে স্কুল। তিন মাস ক্লাস করিয়ে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে বলা হয়েছে । পরীক্ষা জুনে হলে ফল প্রকাশ করতে জুলাই-আগস্ট মাস চলে যাবে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর চলে যাবে কলেজে ভর্তি হতে। এতে সেশনজট সৃষ্টি হবে । এসব হতে আমরা মুক্তি চাই। আমাদের দাবি মানতে হবে।

পুকুরে মাছের সাথে মুক্তা চাষ করে প্রতিমাসে ৩ লাখ টাকা করে আয় যুবকের!

পুকুরে মুক্তা চাষ করে অল্পদিনেই ৩ লাখ টাকা আয় যুবকের! – একই পুকুরে মাছের সাথে বাণিজ্যিকভাবে মুক্তা চাষ করে বেকার যুবকদের মাঝে সাড়া ফেলেছেন সুজন হাওলাদার ও জাকারিয়া হাসান জনি।  ইউটিউবে ভিডিও দেখে শুরু করেছিলেন মুক্তা চাষ। বছর শেষে এসেছে সফলতা। ফলে গ্রামের শিক্ষিত যুবকরাও পুকুর বা জলাশয়ে মাছ চাষের পাশাপাশি মুক্তা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন ধুলাসার ইউনিয়নের অনন্তপাড়া গ্রামে মুক্তা চাষ করে ভাগ্য বদলের স্বপ্নে বিভোর তারা। $ads={1} ২০১৯ সালের শুরুতে ইউটিউবের মাধ্যমে রংপুরের মুক্তাচাষি লিটনের সহযোগিতায় আগ্রহী হন সুজন। তিনি বাড়ির পেছনের ৩০ শতাংশ পুকুরের মিঠা পানিতে ২ হাজার ঝিনুক নিয়ে মুক্তা চাষ শুরু করেন। প্রথমবার সফলতা পেয়ে বাণিজ্যিকভাবে মুক্তা চাষ শুরু করেন। সুজনের সফলতা দেখে ফুফাতো ভাই জনিও মুক্তা চাষ শুরু করেন। তাদের পুকুরে ইমেজ পদ্ধতি, টিস্যু প্রতিস্থাপন পদ্ধতি ও নিউক্লিয়ার্স বা গোলাকার ধরনের মুক্তা চাষ করছেন।জানা যায়, চাষ করা একেকটি মুক্তা ৩৫০-৪০০ টাকা বিক্রি করেন সুজন। একটি ঝিনুক থেকে একবারে দুটি মুক্তা জন্ম হয়।  সেই ঝিনুক দিয়ে তৈরি হয় মাছের খাবার। ফলে মাছের পাশা

ব্রণ, ফু’সকু’ড়ির কালো দাগ থেকে ৭ দিনে মুক্তি পান এই ঘরোয়া উপায়ে

মুখের কালো দাগের সমস্যায় ভুগছেন? সাধারণত ব্রণ বা ফু’সকু’ড়ি সেরে যাওয়ার পর মুখের ত্বকে এই ধরনের কালো দাগ রেখে যায়।  ঠিকঠাক চিকিৎসায় ব্রণ এবং দাগের হাত থেকে মুক্তি মেলে ঠিকই, কিন্তু তার জন্য যে সব ওষুধ বা ক্রিম জাতীয় জিনিস ব্যবহার করতে হয় সেগুলি যেমন ব্যয়বহুল, তেমনই তা থেকে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়ও থেকে যায়। কিন্তু যদি প্রাকৃতিক উপায়ে এই ধরনের কালো দাগ দূর করা যায়, তাহলে সবচেয়ে ভাল হয়। আয়ুর্বেদিক জার্নাল ফর মেডিক্যাল সায়েন্সেস-এ প্রকাশিত একটি রিপোর্টে হদিশ দেওয়া হয়েছে তেমনই এক ঘরোয়া এবং নির্ভরযোগ্য উপায়ের, যার সাহায্যে মাত্র ৭ দিনে মুখের ত্বককে করে তোলা যাবে দাগমুক্ত। আসুন, জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে ঘরোয়া উপায়ে সহজে পাবেন দাগমুক্ত মুখ-  ক) লেবুর রস সরাসরি মুখের দাগযুক্ত অংশে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট পরে সাদা জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দিনে দু’বার এমনটা করুন। পরবর্তি ৫-৭ দিনে ফা’রাক’টা দেখতে পাবেন। খ) এক চা চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ মুখের কালো দাগের উপর হালকা ভাবে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন। গ) এ ছাড়াও, এক চা চামচ পাতিলেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে নিন এক

বেশি ক্ষুধা থাকলে খালি পেটে ভুলেও খাবেন না যে ৪টি খাবার।

  তাহলে জেনে নিন, ক্ষুধারসময় যে ৪ ধরণের খাবার খাওয়া উচিত নয়-  ১) ফল : খালি পেটে ফল খেতে নেই- এই কথাটা আমরা আমাদের ছেলেবেলা থেকেই জানি। একটি আপেল বা একটি কলা খেয়ে কখনই পেটের ক্ষুধামিটে না।  বরং আপনার খিদে খিদে ভাব আরও বেড়ে যাবে। যদি ফলখেয়েই থাকেন তাহলে এর সঙ্গে আপনার খাওয়া উচিত কোনও প্রোটিনধরণের খাবার। ফলের সঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির। $ads={1} ২) ঝাল খাবার : কোন কাজের জন্যদুপুরের খাবার সারতে দেরি হয়েছে। এ সময় প্রচণ্ড ক্ষিদে পেয়েছে, তাই হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল কোনও মুখরোচকখাবার খেয়ে বসলেন। এতে আপনার হজমের সমস্যা তৈরি হবে। খালি পেটে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণের ওপরসরাসরি প্রভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরি ঝালের প্রভাব পাকস্থলীরওপর পড়বে না।  ৩) কমলালেবু বা কফি : এই সব খাবার খালি পেটে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পেট খারাপ হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পেটে কফি পান করাটা অত্যন্ত ক্ষতিকর। সবজি পেটের জন্য এতোটা ক্ষতিকর না। তাই সবজির সালাদ খেতে পারেন।

জিপিএ-৫ পেলেন আলোচিত রিফাত হত্যার আসামি রিশান ফরাজী

বরগুনা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছেন রিফাত হত্যা মামলার আসামি (অপ্রাপ্তবয়স্ক) মো. রাশিদুল হাসান রিশান ফরাজী। ফরাজীর মা রেশমা বেগম ফলাফলের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‌‘তার ইচ্ছা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার। সরকারের কাছে দাবি, তাকে সাধারণ ক্ষমা করে লেখাপড়া করার সুযোগ দেয়া হোক।’ ২০১৯ সালের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে রিফাত হত্যাকাণ্ড ঘটে। ওই বছর ১ সেপ্টেম্বর ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক দু’ভাগে বিভক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ জন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জনকে আসামি করা হয়। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি রিফাত হত্যা মামলার অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন বরগুনার শিশু আদালত। এরপর ১৩ জানুয়ারি থেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন আদালত। মোট ৭৪ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে এ মামলায়। এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এ মামলার প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির রায় ঘোষণা করেন বরগুনার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে নিহত রিফাতের স্ত্রী আয

এই গ্রামের অর্ধেক নারীই সুন্দরী ও কু’মারী, পাত্রের অভাবে হচ্ছে না বিয়ে!

এমন একটি গ্রাম যেখানে শুধু সু’ন্দরী রমণীদের বসবাস। যেখানে নেই কোনো পুরুষ। আর তাই পাত্রের অভাবে বিয়েও হচ্ছে না সেসব নারীদের। কিছুদিন যাব'ত সেসব নারীরা পাত্রের সন্ধানে পুরুষদের আগমন জা’নাচ্ছেন তাদের গ্রামে। দুই পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত একটি গ্রাম। নাম তার নোওয়া ডে করডেরিয়ো। জায়গাটি যতটা সুন্দর এই গ্রামের মেয়েগু'লো ততটাই সুন্দর। এখানে বসবাসকারী যুবতীরা এই প্রথমবার নিজে’র যোগ্য স'ঙ্গীর খোঁ’জ শুরু ক’রেছেন। তবে শর্ত হলো বিয়ের পর বরকেও যে তার স’'ঙ্গে থাকতে হবে। আপাতত ৬০০ জনের মধ্যে ৩০০ জন নারী যোগ্য পুরুষদের বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়েছেন। গ্রামে থাকতে দেয়ার শর্তে যে পুরুষ রাজি হবে, তাদের স’'ঙ্গে বিয়ে করবেন তারা। কারণ তারা গ্রামের বাইরে বিয়ে করবেন না। আবার সেই গ্রামে নেই কোনো পুরুষ। তাই যেসব পুরুষরা তাদের স’'ঙ্গে ওই গ্রামে বসবাস করবে সু’ন্দরীরা তাদেরকেই বর বানাবে। এমনই শর্ত সেই গ্রামের মে’য়ে। বলছি, দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের নোওয়া ডে করডেরিয়ো গ্রামের কথা। এই গ্রামের বাসিন্দা ৬০০ এরও বেশি নারী। মাত্র কয়েক জন নারী বিবাহিত। তারাও কখনো গ্রাম ছাড়েননি। স'প্তাহ শেষে মাত্র দুই দিনে

ভোরবেলায় সন্তান জন্ম দিয়ে সকালেই বিসিএস পরীক্ষায় যোগদান, সেই মা এখন ক্যাডার!

অদম্য সেই ইচ্ছাশক্তি থাকলে যে সবই সম্ভব তা প্রমাণ করে দিলেন সুপর্ণা দে। নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ৩৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিচ্ছিলেন।  কিন্তু শেষ পরীক্ষার আগের দিন প্রসবব্যথা উঠল। রাতে নেওয়া হলো হাসপাতালে। ভোর সাড়ে চারটায় তাঁর কোলজুড়ে এল ছেলে। সকাল ১০টায় পরীক্ষা। হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কেন্দ্রে গেলেন। তিন ঘণ্টা পরীক্ষা দিয়ে ক্লান্ত শরীরে ফিরলেন নবজাতকের কাছে। অদম্য সেই ইচ্ছাশক্তির জোরেই সুপর্ণা দে এখন বিসিএস ক্যাডার। ৩৫তম বিসিএসে (প্রাণিসম্পদ) সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১১তম হয়েছেন তিনি।  সুপর্ণা দে বলেন, ‘আমার কাছে এখনো পুরো ঘটনা অলৌকিক মনে হয়। আমার প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি ছিল। শেষ পর্যন্ত পেরেছি।’ বিসিএসে উত্তীর্ণদের উদ্দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া একটি অভিনন্দনবার্তার সূত্র ধরে জানা যায় সুপর্ণার বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী। বাবা-মা দুজনেই স্কুলশিক্ষক। ২০০৩ সালে বাঁশখালী গার্লস স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণিসম্পদ বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু দ্বিতীয় সেমিস্টারে থাকতেই পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। অবশ্য বিয়

স্ত্রী’র ওপর রাগ করে ৪৮ বছর বনবাসে!

স্ত্রী’র ওপর রাগ করে ৪৮ বছর বনবাসে!- ৭১ বছরের বৃদ্ধ কেন্নাচাপ্পা গৌড়া ঘর ছেড়েছিলেন ১৯৬৮ সালে। এরপর হতে একা একাকি প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে সুলিয়া এলাকার মা’রগাঞ্জ অভ’য়ারণ্যে বাস করছেন তিনি। স্ত্রী’র ওপর রাগ করে ৪৮ বছর ধরে বনে বাস করছেন জনৈক ব্যাক্তি। এমন একটি ঘটনা ঘটেছে ভা’রতের তামিলনাড়ু রাজ্যে। তামিলনাড়ু রাজ্যের ৭১ বছরের বৃদ্ধ কেন্নাচাপ্পা গৌড়া ঘর ছেড়েছিলেন ১৯৬৮ সালে। এরপর হতে একা একাকি প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে সুলিয়া এলাকার মা’রগাঞ্জ অভ’য়ারণ্যে বাস করছেন তিনি সম্প্রতি ভা’রতের একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুসন্ধানে উঠে আসে ওই ব্যক্তির বনবাস জীবন কাহিনী। এরপর তাকে নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের খবর প্রকাশ হতে থাকে। ভা’রতের সংবাদমাধ্যম জিনিউজ বলেছে, ২২ বছর বয়সে ১৯৬৭ সালে বিয়ে করেছিলেন কেন্নাচাপ্পা। স্ত্রী’ উমা ছিলেন অ’তি রাগী প্রকৃতির। একদিন কথা কা’টাকাটির কারণে স্ত্রী’ পরিবারের সদস্যদের সামনে গায়ে হাত তোলেন। সেদিন রাগে-ক্ষোভে কেন্নাচাপ্পা বনবাসী হন। বাড়ি ছাড়ার সময় তিনি প্রতিজ্ঞা করেন, যতোদিন পর্যন্ত উমা মা’রা না যাবেন ততোদিন তিনি বাড়ি ফিরবেন না। এরপর হতে বনে বনেই কাটছে ৭১ বছর বয়েসী এই বৃদ্ধের। জিনিউ

কেন ‘ইত্যাদি’ ছাড়া অন্য কোথাও অভিনয় করেন না নাতি

দেশে সারা জাগানো বিনোদনমূলক ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’। এর জনপ্রিয়তা সেই শুরু থেকেই। এতে উপস্থাপক হচ্ছে হানিফ সংকেত।  যিনি অসম্ভব সুন্দর ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করে থাকেন। এছাড়াও এতে অন্য একটি মজাদার অংশ হচ্ছে নানা-নাতি। এই দৃশ্যে নাতির ভূমিকায় অভিনয় করে আসছেন অভিনেতা শওকত আলী তালুকদার। খেয়াল করলেই দেখবেন, শওকত আলী তালুকদার ‘ইত্যাদি’ ছাড়া অন্য কোথাও খুব একটা কাজ করেন না। মূলত ‘ইত্যাদি’র নাট্যাংশে নানা ও নানির সঙ্গে নাতি হিসেবে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি। দর্শকদের কাছে তিনি নাতি হিসেবেই পরিচিত। যত দিন বাঁচবেন, এই পরিচয়ে ‘ইত্যাদি’তেই অভিনয় করতে চান তিনি। শওকত আলী তালুকদার নিপু নামেও পরিচিত। টানা ২৮ বছর ধরে ‘ইত্যাদি’র নানা-নাতি নাট্যাংশে দেখা যাচ্ছে তাকে। প্রথম পর্ব প্রচারের পর থেকেই দর্শকেরা সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছেন তাকে। তারপর থেকে নির্মাতারাও তাকে নিয়ে কাজ শুরু করেন। তার অভিনীত কাজগুলো তেমন সাড়া পায়নি।  এখন ‘ইত্যাদি’ ছাড়া অন্য কোনো অনুষ্ঠানে কাজ করেন না তিনি। শওকত আলী তালুকদার বলেন, “ইত্যাদি” অনুষ্ঠানে অভিনয় করে আমি প্রশংসা পেয়েছি। দর্শক আমাকে নাতি হিসেবেই চেনে। নাতি চর

আজকাল এসব ঘ’টনা নতুন কিছু না, বড় ভাইয়ের বউকে ভাগিয়ে নিয়ে বলল ছোট ভাই

চাঁদপুর জে’লার হাজীগঞ্জে দেবরের সাথে ডাক্তার দেখানোর নাম করে দেড় মাসেও বাড়িতে ফিরেনি ভাবি।জানা যায়, উপজে’লার ১নং রাজারগাঁও ইউনিয়নের রামড়া রহমত উল্ল্যাহ মিজি বাড়ির লফতে আলীর পরিবারে এমন ঘ’টনা ঘটে। তার দুই ছে’লে মো. শাহআলম ও মো. সাগর। প্রায় ১০ বছর আগে বড় ছে’লে শাহআলম মতলব দক্ষিণ উপজে’লার বদরপুর গ্রামের শওকত মিয়ার মে’য়ে শাহীনুর আক্তারের সাথে বিবাহ বন্ধ’নে আব’দ্ধ হন। এরই মধ্যে তাদের ঘর আলো করে একটি কন্যা স’ন্তান জ’ন্ম নেয়। তার ব’য়স ছয় বছর। এর মধ্যে সংসারের ভাগ্যের চাকা ঘুরাতে চার বছর আগে ওমান পাড়ি জমান শাহআলম (২৮)। প্রায় দেড়মাস আগে ভাবি শাহীনুরকে ডাক্তার দেখানোর নাম করে ছোট ভাই সাগর (২৫) হাজীগঞ্জ বাজারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হন। সাথে ব্যাগে থাকা ঘর নির্মাণের টাকা, চেক বই ও স্বর্ণালংকার নিয়ে দেবরের সাথে সেই যে পা’লিয়ে যান আর ফিরে আসেনি।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাগর ও শাহীনুর বেগম বিবাহ ব’ন্ধ’নে আব’দ্ধ হয়ে হাজীগঞ্জ শহরে বাসা ভাড়া করে থাকছেন। বড় ভাই টাকা ও স্বর্ণালংকার ফেরত চাইলে বিভিন্ন লোক মা’রফতে দেশে আসলে দেখিয়ে ছাড়ার হু’ম’কি দেন। মা ম’রিয়ম বেগম বলেন, ‘আম’রা বুঝে উঠতে পারিনি তারা তলে তলে এ

শীতে ত্বকের যত্ন নিতে জেল্লা ধরে রাখতে ভ্যাসলিনের নানা ব্যবহার

বেশ ভালোই শীত পড়ল। আর শীত পড়া মানেই আমাদের মনে পড়ে ভ্যাসলিনের কথা। আট থেকে আশি সকলের এই জিনিসটি না হলে কিন্তু এই শীতে একদম চলে না।  তবে, আপনারা কি এই ভ্যাসলিনের সব রকমের উপকারিতা জানেন? জানেন ঠিক কি কি ভাবে আপনার ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে আর যত্ন নিতে এই শীতে ব্যবহার করবেন ভ্যাসলিন ১. ঠোঁট ফাটা আটকাতে ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতে সেই কবে থেকে আমরা ভ্যাসলিন ব্যবহার করে আসছি। দিনে যে কোনও সময়েই আমরা ভ্যাসলিন মেখে নিই ঠোঁটে। আর আমরা উপকারও তো পাই এতে। ঠোঁট আমাদের ত্বকের মধ্যে সবচেয়ে সেনসিটিভ অংশ। তাই এটি খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। একটু ভ্যাসলিন রাতে ঘুমোতে যাবার আগে ব্যবহার করলেই কিন্তু ঠোঁট ফাটার থেকে এই শীতে রেহাই পাবেন। ২. নাকের জ্বালা বন্ধ করতে এই শীতের সময়ে আরেকটি খুব বড় সমস্যা হয় নাক সুড়সুড় আর নাক শুকিয়ে যাওয়া নিয়ে। সর্দি হলে নাক থেকে জল পড়ার পাশাপাশি এই সমস্যাও কিন্তু আমাদের খুবই ভোগায়। যতই আমরা রুমাল বা ন্যাপকিন ব্যবহার করি না কেন এই সব জিনিসের ঘষায় নাক আরও ড্রাই হয়ে যায়। তাই এই শীতে ভ্যাসলিন ব্যবহার করুন। নাকের চারপাশে অল্প ভ্যাসলিন লাগিয়ে রাখলে ওই অংশ তার ময়েশ্চার ফিরে পাবে। ৩. ম্যাট লিপস্টি

এইচএসসির ফলে আপত্তি থাকলে রিভিউ করবেন যেভাবে

  ২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ফলাফল রিভিয়ের আবেদন করার সুযোগ দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। শনিবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম আমিরুল ইসলাম জানান, শুধু টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল থেকে ফল রিভিউয়ের আবেদন করা যাবে।এজন্য মোবাইলে এসএমএস অপশনে গিয়ে REV লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে রোল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। উদাহরণ: এরপর ফিরতি এসএমএসে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। তারপর এসএমএস অপশনে গিয়ে REV লিখে স্পেস দিয় YES লিখে স্পেস দিয়ে পিন নম্বর টাইপ করে কনটাক্ট (যেকোনো মোবাইল নম্বর) দিয়ে পুনরায় ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। উদাহরণ: REV YES পিন নম্বর মোবাইল নম্বর দিয়ে send ১৬২২২। শিক্ষার্থী প্রতি আবেদন ফি ১২৫ টাকা। ম্যানুয়াল কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।শনিবার সকালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। প্রতি বছর বিষয়ভিত্তিক আবেদনের সুযোগ থাকলেও এবার পরীক্ষা ছাড়া ফল প্রকাশ করা হয়। এক্ষেত্রে জেএসসি এবং এসএসসির ফলের ওপর মূল্যায়ন করে সরকার। এজন্য বিষয়ভিত্তিকের পরিবর্তে শিক্ষার্থীভিত্তিক আবেদন নেওয়া হবে।

ইস! কৌশলটা আগে জানা থাকলে হয়তো বাবা স্ট্রোক করে মারা যেতেন না!

চীনের অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়। ইস!কৌশলটা আগে জানা থাকলে বাবা স্ট্রোক করে হয়তো মারা যেতেন না যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে , আপনি কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের 10 আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন। এমন ভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না । কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।এবার 10 আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে। হৃদয়কে সুস্থ রাখার চারটি সহজ উপায় !! যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার

পছন্দ করেও সাহসের অভাবে কারো সঙ্গে প্রেম করতে পারেননি সালমান খান!

বয়স ৫৫ হলেও সবেচেয়ে কা’ঙ্ক্ষি’ত ব্যাচেলর বলা হয় সালমান খানকে। গত ত্রিশ বছর ধরে নারী ভ’ক্তদের হৃদয়ে রা’জত্ব করে আসছেন তিনি।  অথচ, প্রেমে প্র’ত্যাখ্যা’ত হওয়ার ভ’য় নিয়ে কঠিন এক সময় কে’টেছে রূপালি পর্দার এই নায়কের। শত চেষ্টা করেও প্রিয়ের সামনে গিয়ে বলতে পারেননি মনে কথাটি। অবশ্য তখন যদি সালমান সফল হতো তাহলে এখন নাতি –নাতনী নিয়ে জমজমাট সংসা’র করা কথা তাঁর। ‘বিগ বস’-এর ১৩তম সিজনের একটি এপিসোডে গো’পন এই কথাটি ফাঁ’স করে দিলেন সালমান খান। তার সঙ্গে অতিথি ছিলো অজয় দেবগণ এবং কাজল।তাদের সঙ্গে আড্ডায় দূ’র্ব’ল মুহুর্তে হাটে হাঁ’ড়ি ভা’ঙেন ‘ভাইজান’। কাজল মুখ ফসকে বলে ফেলেছিলেন সালমানের পুরনো প্রেমের কথা। জানতে চেয়েছিলেন, শেষমেশ পছন্দের মেয়ের কাছে প্রেম নিবেদন করেছিলেন কি না খান। অভিনেতা বলেছিলেন, মেয়েটিকে পছন্দ করলেও প্রেমের প্রস্তাবটা আর দেওয়া হয়ে ওঠেনি তাঁর। প্র’ত্যাখ্যা’নের ভ’য়ে শুরুর আগেই শেষ হয়ে গিয়েছিল সালমানের প্রেমকাহিনি। তার ওপর ক্রাশের কুকুরের কা’ম’ড়ও খেতে হয়েছিল তাকে। এখানেই শেষ নয়। তিনি যাকে পছন্দ করতেন, তাঁর সঙ্গেই সালমানের ৩ বন্ধু বিভিন্ন সময়ে সম্প’র্কে জ’ড়িয়েছি’লেন।  পরে অবশ্য সালমান জেন

যে ১০ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করলেই কয়েক লাখ ডলার বেতনের চাকরি!

পেশাগত জীবনের শুরুতে কেউ অর্ধকোটি টাকা বেতন পেলে অ’বাক হওয়ার মতোই খবর।  আমেরিকার বেশ কয়েকটি নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেখান থেকে কেউ পাস করলেই এমন বড় অঙ্কের বেতনের চাকরি মেলে। ইউএস নিউজে’র তথ্যানুসারে, বিশ্বের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে শিক্ষার্থীরা ৪৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫৬ টাকারও বেশি বেতন পাচ্ছেন। জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি: জর্জিয়া টেক নামে পরিচিত জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। বিশ্ববিদ্যালয়টি যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় অবস্থিত। ইউএস নিউজ-এর বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে জর্জিয়া টেক ৩৫তম স্থানে রয়েছে। ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে জর্জিয়া প্রদেশের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বাবদ খরচ ক’রতে হবে ১২,৪২৪ ডলার (টাকা ১০,৫৪,০৭৬) ও অন্য প্রদেশের শিক্ষার্থীদের খরচ হবে ৩৩,০২০ ডলার (টাকা ২৮,০১,৪৮১)। আর এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে চাকরিতে ঢুকলে শুরুতেই বেতন ৬৮,১০০ ডলার (টাকা ৫৭,৭৭,৭৩৮)। প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়: যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে এই প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। দেশটির পুরনো চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম এটি। ১৭৪৬ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। র‌্যাংকিংয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছে

পুরুষ ছাড়াই মা হলেন শিউলি

পুরুষের সম্পূর্ণ সহ’বাস ছাড়াই স্পা’র্ম ব্যা’ঙ্ক থেকে শুক্রাণু নিয়ে বিয়ে ছাড়াই মা হযেছেন বাঙালী ডাক্তার শিউলি।  অবশ্য এজন্য তার ল’ড়াইও কম করতে হয় নাই।শিউলির মা হওয়ার পর থেকে আশ’ঙ্কা করা হচ্ছে বিবাহ প্রথা বেশি দিন টিকে থাকবে না। সন্তান জন্ম দানে পুরুষের ভূমিকা গৌণ তা প্রমাণ করলেন ওই নারী। এখন থেকে আর নারী নি’র্যা’তন হবে না । এখন দেখার বিষয় বাঙালি নারীরা এ পন্থা অবলম্বন করে কি না? বাঙালী ডাক্তার প্রমাণ করলেন , বাঙালীরাই পথ দেখাবে সচেতনতার ও বিজ্ঞানের নানা কী’’র্তির। তারা আলোর দিশা। অন্ধকার অচলায়তন ভে’ঙে শিখা চিরন্তন।ডা. শিউলি মুখোপাধ্যায় । নিজেকে নিয়ে গেলেন অনন্য উচ্চতায়।কলকাতায় ‘একক মাতৃত্ব’ নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন কাজ করছেন তিনি। বন্ধ্যাত্ব নিরসন তার যেন উপাসনা। শত নারীর মুখে মাতৃত্বের হাসি ফোটানো। । বিভিন্ন নারীকে তিনি মাতৃত্বের স্বাদ গ্রহণের সুযোগও করে দেন সেবার ভিত্তিতে ন্যূনতম খরচে। এবার নিজেই সেই পথে হাঁটলেন। ডা. শিউলি মুখোপাধ্যায় কলকাতার বাসিন্দা। দেড় বছর আগে তিনি একক মাতৃত্বের পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নেন। তার একাকিত্ব ঘোঁচাতে ও অন্যদের উৎসাহিত করতে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন বলে গণ

সুস্থ থাকতে চাইলে সকালে গরম পানিতে লেবুর রস খান

সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যস্ততার কারণে নাস্তা সময়মতো খাওয়া হয়ে ওঠে না। তবে একটি খাবার রয়েছে সকালে উঠে খেলে আপনার সারাদিনের হজমশক্তি বাড়ানো ছাড়াও অনেক উপকার পাবেন। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, লেবুতে রয়েছে ভিটামিন ‘সি’, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, যা দেহের ভেতরে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। লেবুর শরবত লিভারে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে। ফলে লিভারের যেকোনো ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। আসুন জেনে নিই সকালে গরম পানিতে লেবুর রস কেন খাবেন? ১. ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে গরম পানিতে লেবুর রস খেলে দেহের ভেতরে পিএইচ লেভেলের ভারসাম্য ঠিক থাকে। ফলে দেহের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ২. লেবু ত্বক ভালো রাখে, শরীরের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণ করে এবং কিডনির পাথরও প্রতিরোধ করে। ৩. লেবু ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। লেবু ব্যবহারে চেহারায় বয়সের ছাপ কমবে। ৪. প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানিতে কিছুটা লেবুর রস মিশিয়ে খেলে সারা দিনের হজমশক্তি ভালো থাকে। ৫. লেবুতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ দেহের হরমোনকে সক্রিয় রাখে ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ৬. তবে লেবুর শরবত খেতে হলে অবশ্যই চিনি ছাড়া পান করা ভালো।লেবুর ভ

সাদা চুল কালো করতে চা: এই চা ব্যবহারেই পাকা চুল হবে কালো!

চুল কালো করার বেশিরভাগ প্রসাধনীতেই থাকে রাসায়নিক রং। তাই প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সাদা চুল করতে চাইলে বেছে নিতে পারেন চা পাতা।  এই চায়ের চায়ের পাতায় আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কালো করার পাশাপাশি উজ্জ্বল ও সুন্দর করে চুল। এছাড়া অসময়ে চুল সাদা হয়ে যাওয়ার সমস্যা হলে ব্যবহার করতে পারেন কালো চায়ের লিকার। লালচে ধরনের চুলেও কালচে করবে ব্ল্যাক টি। চা দিয়ে চুল কালো করার পদ্ধতি নতুন নয়। প্রতিষ্ঠিত ও প্রচলিত কয়েকটি পন্থা এখানে দেওয়া হল বিভিন্ন সাজসজ্জা-বিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে। শুধু ব্ল্যাক টি: ‘ট্যানিক অ্যাসিড’ সমৃদ্ধ, যা সময়ের সঙ্গে চুল কালো করতে সাহায্য করে। এজন্য চা হতে হবে কড়া। তবে পান করতে নয়, মাথায় মাখতে হবে। ছয় চা-চামচ চা পাতা কিংবা ছয়টি টি ব্যাগ দিয়ে চা বানিয়ে ঠাণ্ডা করে চুলে ঢালতে হবে। ভেজা চুলে আধা ঘণ্টা অপেক্ষার পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।  অথবা তিনটি ব্ল্যাক টি ব্যাগ ১ কাপ পানিতে ফুটিয়ে নিন। ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে নিন। এবার চায়ের লিকার ব্রাশের সাহায্যে ভালো করে চুলে লাগান। ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কফি ও ব্ল্যাক টি: সদ্য তোলা কফি বিন বা ই

লবঙ্গ খেলেই যে ৮টি রোগের খেল খতম হবে নিমিষেই

লবঙ্গ  ১৪ শতকের মাঝামাঝি সময়। তুমুল লড়াই চলছে দেশে দেশে। যু’দ্ধের কারণটা যদিও বড়ই আজব!  লবঙ্গের চাষ ইন্দোনেশিয়ার যে দ্বীপে হয়, সেখানকার অধিকার কোন দেশের হাতে থাকবে, সেই নিয়েই বেঁধেছে তুমুল লড়াই। কয়েক বছর র’ক্ত ঝরার পর অবশেষে বিজয় পাতকা হাতে সেই দ্বীপে পৌঁছালেন ডাচরা (নেদারল্যান্ড)। আর সেই থেকে লবঙ্গের উপর অধিকার স্থাপিত হল ইউরোপের এই দেশটির।  পরবর্তি সময়ে পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু আজও লবঙ্গের গুরুত্ব কমেনি একটুও। আর কেন কমবেই বা বলুন! একটা লবঙ্গ মুখে পরতেই যে বেশ কয়েকটি রোগের নিকেশ ঘটে যায়। এমন মহৌষধিকে কাছে রাখতে চাইবে না, এমন মুর্খ কেউ আছে নাকি! ১০০ গ্রাম লবঙ্গে প্রায় ৬৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৩ গ্রাম লিপিড এবং ২ গ্রাম চিনি রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিঙ্ক, ভিটামিন সি, থিয়েমিন, ভিটামিন বি৬,বি১২,এ,ই,ডি এবং কে। এই সবকটি উপাদানই নানাভাবে শরীরের গঠনে কাজে লেগে থাকে। যেমন… ১. ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখে – বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে লবঙ্গের অন্দরে থাকা একাধিক উপকারি উপাদান শরীরের

দুর্বল হার্ট সবল করবে ছোট্ট এই মাছ!

জেব্রা ফিশ অনেকে চিনেন আবার অনেকে নামও জানেন না মাছটির। এই মাছটির নাম জেব্রা ফিশ, যা বাংলায় অঞ্জু মাছ বলে পরিচিত।  এর শক্তি সম্পর্কে জানলে আপনি রীতিমতো অবাক হবেন! মূলত গ্রাম বাংলা আর উত্তর-পূর্ব ভারতের নদী, পুকুর, খালবিলে এই জেব্রা ফিশটি পাওয়া যায়। হাতের আঙুলের আকারের ও গায়ে ডোরাকাটা দাগের এই মাছটি ক্ষতবিক্ষত হওয়ার পরেও মস্তিষ্ক, হৃদযন্ত্র, যকৃত, অগ্ন্যাশয়, মেরুদণ্ডসহ তার শরীরের প্রায় সবকটি অঙ্গকে নতুন করে গড়ে তুলতে পারে, যা মানুষ কিংবা কোনও স্তন্যপায়ী প্রাণীও পারে না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ভারতের পুনের আগরকর রিসার্চ ইন্সটিটিউটের ডেভেলপমেন্টাল বায়োলজি বিভাগের বিজ্ঞানী চিন্ময় পাত্রের তত্ত্বাবধানে আমাদের দুর্বল হয়ে পড়া হৃদযন্ত্রকে ফের জাগিয়ে তোলার এই সঞ্জীবনী মন্ত্রটি খুঁজে বের করেছেন ভারতীয় গবেষক দেবাঞ্জন মুখোপাধ্যায় ও তার সহযোগীরা। দেবাঞ্জন এখন ফ্রাঙ্কফুর্টে গোথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট ফর কার্ডিওভাসকুলার রিজেনারেশনের গবেষক। চিন্ময় ও দেবাঞ্জনসহ ১০ জনের গবেষকদল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বিশ্বে এই প্রথম দেখালেন, একটি বিশেষ জিন কীভাবে জ

টাক মাথায় চুল গজানোর পদ্ধতি আবিষ্কার

ম্যানগ্রোভ গাছের একধরনের নির্যাস পাওয়া গেছে যা চুলপড়া রোধ করে এবং মাথা টাক হওয়া থেকে রক্ষা করে বলে দাবি করেছেন থাইল্যান্ডের এক দল গবেষক।  টাক হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ রূপ-এন্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়ায় আক্রান্ত ৫০ জন রোগীর ওপর একটি ছোট্ট গবেষণায় এই দাবি করেছেন তারা। গবেষণায় বলা হয়েছে, এই নির্যাস চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুলের বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। অ্যাভিসেনিয়া মেরিন নামক ওই উপাদানটিতে প্রধান কেমিক্যাল অ্যাভিসেকুইনন-সি রয়েছে। গবেষকদের আশা, তাদের এই গবেষণার ফলাফলগুলো অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়ায় আক্রান্ত লোকদের চুল পড়া রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। থাইল্যান্ডের চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর ধরে অ্যাভিসেকুইনন-সি নিয়ে গবেষণা করছেন। সম্প্রতি তারা থাইল্যান্ডের জাতীয় গবেষণা কাউন্সিলের একটি পুরস্কারও পেয়েছেন। থাই গবেষকরা নিয়মিতভাবে ৫০ জন অংশগ্রহণকারীর অগ্রগতির চিত্রের ছবি তুলে রাখতেন। এতে তাদের সর্বজনীন দৃশ্যমান উন্নতি দেখা গেছে। ফার্মাকোগনোসি এবং ফার্মাসিউটিক্যাল উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ওয়ানচাই ডেকনামকুল বলেন, এই নির্যাস চুল পড়া রোধ করার পাশাপাশি চুলের বৃদ্ধিতেও

এক সপ্তাহে জাদুর মতো চুল পড়া বন্ধ করবে যে পাতা

চুলের নানা রকম সমস্যা কম-বেশি সবাই ভুগে থাকেন।বিশেষ করে চুল পড়ার সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে অনেকের। যদিও নানা রকম পদ্ধতিই অবলম্বন করে থাকেন এই সমস্যা সমাধানে।তবে তা কার্যকর হয় না। এক্ষেত্রে ভরসা রাখুন ঘরোয়া পদ্ধতিতে।শুনতে অবাক লাগলেও সত্যি,তেজপাতার জাদুতেই চুল পোড়া রোধ হবে।এটি খুব সস্তা ও পুষ্টিকর একটি ঘরোয়া উপায়। যা মাত্র এক সপ্তাহেই চুল পড়া রোধ করবে।চলুন তবে জেনে নেয়া যাক চুল পড়া রোধে তেজপাতা ব্যবহার পদ্ধতি-   তৈরি ও ব্যবহার পদ্ধতি তেজপাতা ও পানি একসঙ্গে ৩০ মিনিট ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ফুটিয়ে নিন।তারপর ছেঁকে নিয়ে পানি ঠাণ্ডা করে নিন।এবার এই পানি মাথার চুলে লাগান। এভাবে ২ ঘণ্টার মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন।এটি আপনি রোজই করতে পারেন।এর ফলে ফাঙ্গাল ইনফেকশন,ইচি স্ক্যাল্প,খুশকি,চুল ওঠার সমস্যা সবকিছু থেকেই মুক্তি পাবেন।

জামাইকে কোলে নিয়ে শাশুড়ির নাচ

বিয়ে নিয়ে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম নিয়ম আছে। তবে অনেক সময় পরিবার হিসেবেও বদলে যায় নিয়ম। এক এক পরিবারের আলাদা নিয়ম থাকে। তেমনই এক নিয়ম দেখে তাজ্জব সকলেই।  জামাইকে কোলে নিয়ে নাচলেন শাশুড়ি।কয়েক মাস আগে ঘটনাটি ঘটেছে ভারতে। এ ঘটনার পুরনো ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নববধূ কনের সাজে বসে রয়েছেন, বিয়ে হয়ে গিয়েছে।  এবার শ্বশুড়বাড়ি যাওয়ার পালা। বাঙালি বিয়েতে রীতি আছে কন্যা তার মায়ের আঁচলে খই ছিটিয়ে দিয়ে সব ঋণ শোধ করে। যদিও এভাবে কোন দিন বাবা মায়ের ঋণ শোধ করা যায় না।  তবুও নিয়ম যখন আদি কাল থেকে চলে আসছে তা তো মানতেই হবে। তবে এবার কন্যা নয়, খই ছিটালেন কন্যার মা। আরো অবাক করা বিষয় হলো বয়স্ক শাশুড়ি নিজের কোলে তুলে নিলেন জামাইকে।  জামাইকে কোলে তুলে খই ছিটিয়ে নাচলেন শাশুড়ি। একটুও কষ্টের ছাপ নেই তার মুখে। ওজনের ভারে ক্লান্তও নন তিনি। এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার হতেই মূহুর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।  সকলেই প্রশংসা করেছেন ওই মহিলার এনার্জি লেভেল দেখে। ভালোবাসা আর বিশ্বাস মানুষকে দিয়ে সব করিয়ে নিতে পারে এটাই তার উদাহরণ।

ফ্রিজে ডিম রেখে বড় বি’পদ ডেকে আ’নছেন না তো!

আপনার বাসার ফ্রিজে ডিম রাখেন? তাহলে অজান্তেই ডেকে আনছেন বড় বি’পদ এবং বাড়াচ্ছেন মা’রাত্মক অ’সুখের ঝুঁ’কি, গবেষকরা এমনটাই মত দিয়েছেন!  গবেষকদের দা’বি, ফ্রিজে ডিম রাখা স্বা’স্থ্যের জন্য অ’ত্যন্ত ক্ষ’তিকারক। গবেষকদের মতে, ফ্রিজে’র তাপমাত্রা শূন্যরও অনেক নিচে থাকে বলে খাবার রাখা নি’রাপদ, সহ’জে ন’ষ্ট হয়ে যায় না।  কিন্তু ফ্রিজে ডিম রাখলে তার মধ্যে একধ’রনের ক্ষ’তিকারক ব্যাকটেরিয়া জ’ন্ম নেয়।আম’রা রান্না করার সময় সাধারণত ফ্রিজ থেকে ডিম বের করে সরাসরিই ব্যবহার করে ফেলি! তাই ডিমে জ’ন্ম নেওয়া ব্যাকটেরিয়া জীবিত অব’স্থায় থাকে এবং খাদ্যে বিষক্রিয়া ও নানা রকম সং’ক্রমণ ঘটতে পারে।  উল্লেখ্য, ফ্রিজে ডিম রাখার পদ্ধতি বিশ্বকে শিখিয়েছিল আ’মেরিকা। ফ্রিজে ডিম রাখলে তা বেশি দিন ভালো থাকে। বাইরে ডিম রাখলে কয়েক দিনের মধ্যেই খা’রাপ হয়ে যায়। তারপর থেকেই গোটা দুনিয়া এই নিয়মে অভ্যস্ত হয়েছে, এমনকি ফ্রিজে’র সব-মডেলেই ডিম রাখার জন্য আলা’দা তাক থাকে।   বাইরে বেশিদিন ডিম রাখলে খা’রাপ হয়ে যায়, এদিকে ফ্রিজেও ডিম রাখা নি’রাপদ নয়, জ’ন্ম নেয় ক্ষ’তিকারক ব্যকটিরিয়া! তাহলে উপায়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে কয়টা ডিম লাগবে সে কয়টা ডিমই ক

ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রকাশ হলো এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল

পরীক্ষা ছাড়াই অবশেষে ডিজিটাল পদ্ধতিতে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হলো। শনিবার (৩০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশ করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে অনলাইনে যুক্ত হয়ে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণার উদ্বোধন করেন। এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১৩ লাখ ৬৫ হাজার শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। গত বছরের ১ এপ্রিল পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে থাকায় ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে সরকার পরীক্ষা ছাড়াই মূল্যায়নের মাধ্যমে এইচএসসি ও সমমান শ্রেণির ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এক্ষেত্রে জেএসসির ফল থেকে ২৫ শতাংশ এবং এসএসসির ফল থেকে ৭৫ শতাংশ নিয়ে গড় করে এইচএসসির ফল নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছরে ফেল করা শিক্ষার্থীরাও এবার পরীক্ষার্থী ছিল। তাদেরও পাস করিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই হিসাবে এবার শতভাগ পরীক্ষার্থীই পাসের মুখ দেখছে।  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা এবার ফলাফল ঘোষণা উপলক্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জমায়েত হওয়াতে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দেওয়

করোনা মুক্ত হলো পবিত্র নগরী মদিনা

মুসলিম সম্প্রদায়ের পবিত্র নগরী মদিনা মুনাওয়ারাকে করোনাভাইরাস মুক্ত বলে ঘোষণা করেছে সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার (২৭ জানুয়ারি) এ ঘোষণা দেওয়া হয়।  গালফ নিউজে র প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনামুক্ত ঘোষণা করার আগে গত বুধবার মদিনা মুনাওয়ারার আল-আইস শহরে ১৩ জন কোভিড-১৯ রোগী ছিলেন। তারা সবাই এখন সুস্থ। নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর স্মৃতিবিজড়িত এই শহরে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের বসবাস।  এদিকে, করোনার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে সৌদি সরকার এবারের হজ সীমিত পরিসরে করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ বছর সৌদি আরবের বাইরে থেকে কেউ হজে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। স্থানীয় সৌদি ও সৌদিতে বসবাসরত বাইরের দেশের লোকজনই শর্তসাপেক্ষে এবার হজে অংশগ্রহণ করত পারবেন।

তাইওয়ান স্বাধীনতা ঘোষণা করলে যুদ্ধের মুখে পড়তে হবে: চিন

আনুষ্ঠানিকভাবে যখনই স্বাধীনতা ঘোষণা করবে তাইওয়ান তখনই যুদ্ধের মুখোমুখি হতে হবে বলে হুমকি দিল চিন।  চিনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র উ কিয়ান সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তারা একেবারে তাইওয়ানের স্বাধীনতাকামীদের সতর্ক করতে চান। হুমকির সুরে তিনি জানিয়েছেন, যারা এভাবে আগুন নিয়ে খেলছেন, আগুনই তাঁদের পুড়িয়ে দেবে। তাইওয়ানের স্বাধীনতা কথার অর্থ হচ্ছে যুদ্ধ বলে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন। তাইওয়ান সীমান্তে চিনের সাম্প্রতিক সামরিক উপস্থিতির মধ্যেই দেশটিকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে দিল চিন। তবে অন্যদিকে তাইওয়ান এমন হুমকির তীব্র নিন্দা করেছে। চিন মনে করে, তাইওয়ান তাদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া একটি প্রদেশ মাত্র।  তাইওয়ান কোনও সময় স্বাধীনতা ঘোষণা করলে চিনের পক্ষ থেকে শক্তিপ্রয়োগের সম্ভাবনার বিষয়টি কখনও নাকচ করে দিচ্ছে না বেজিং। ১৯৪৯ সাল থেকে চিন ও তাইওয়ান পৃথকভাবে শাসিত হচ্ছে। তাইওয়ানের সীমানার কাছে চিনের বিমান বাহিনীর সাম্প্রতিক মহড়া নিয়ে চিনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র উ কিয়ান মাসিক সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়েছেন, তাইওয়ান হচ্ছে চিনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। পাশাপাশি তিনি আরও জানিয়েছেন, তাইওয়ান প

আপন বাবার বি;কৃত লা’লসা থেকে বাঁ’চতে আ’দালতে ২ মে’য়ে!

রাজধানী তেজগাঁওয়ের পূর্ব রাজারবাজার এলাকার ওমর ফারুক পেশায় একজন দলিল লেখক। মে’য়েরা যখন শি’শু তখনই মা-বাবার বি’চ্ছেদ ঘ’টে। এরপর মায়ের কাছে নানাবাড়িতে বড় হয় দুই মে’য়ে। আ’ত্মীয়দের দেয়া সহযোগিতায় দুই মে’য়ের পড়াশোনা চালিয়েছেন মা। স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে এখন একজন পড়ছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আ’ইন বিভাগে। অন্যজন ইংরেজিতে অনার্স পড়ছে। পড়ার তাগিদে বা’ধ্য হয়ে বাবার নতুন সংসারে ওঠেন তারা। বাবার কারণেই এখন সবচেয়ে অ’নিরা’পদ দুই বোন। শুধু তাই নয় নিজেরদের নি’রাপত্তার জন্য বাবার বি’রুদ্ধে মা’মলাও করেন তারা। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হয়নি। বরং দুই বো’নকেই এখন আ’দালতে নিয়মিত হা’জির হতে হচ্ছে। স্ত্রীর স’ঙ্গে বি’চ্ছেদ স’ত্ত্বেও মাঝে মাঝে নোয়াখালীতে গিয়ে তার দুই মে’য়েকে কিছু টাকা দিয়ে আসতেন ওমর ফারুক। বিশ্ববিদ্যালয়ে ওঠার পর দুই বোন রাজধানীর ফার্মগেটের একটি বাসায় বাড়া থাকতে শুরু করে। এসময় বাবার স’ঙ্গে যোগাযোগ ছিল তাদের। পড়াশোনার খরচ চালাবেন বলে ২০২০ সালের লকডাউনের মধ্যে দুই মে’য়েকে নিজ বাসায় উঠতে বলেন ওমর ফারুক। এরপর আগস্টে স’ৎ মায়ের সংসারে আশ্রয় নেয় ওমর ফারুকের দুই মে’য়ে। বাবার নতুন সংসারে প্রথম কয়েকদিন খুব

স্ত্রী ও দুই সন্তানকে বাসস্ট্যান্ডে ফেলে পালালেন স্বামী!

তীব্র শীতের মধ্যে ময়মনসিংহের নান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে স্ত্রী এবং ছয় মাস ও চার বছরের দুই শিশুকে রেখে পালিয়েছেন এক স্বামী।   দুধের শিশুকে কোলে ও আরেক শিশুকে হাতে ধরে মোবাইল ফোনে উচ্চস্বরে কান্না করে কাউকে বলছেন, ‘আমাকে নিয়ে যান, আমি আপনার কাছে কিছুই চাই না, শুধু সংসার চাই।  আমাদের রেখে কই গেলেন। বাচ্চারা কান্না করছে। আমি কই যাবো। আপনার পায়ে ধরি। আমাদের দিয়ে যান।’শুক্রবার (২৯ জানুয়ারি) সকালে এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, বিয়ে হওয়ার দশ বছর পর প্রথমবার তাকে শ্বশুর বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে রেখেই চলে যায় স্বামী। ফোন দিলে তার পক্ষে আর সংসার করা সম্ভব নয় বলে ফোন কেটে দেয়। ভবিষ্যতের কথা ভেবে কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই নারী। বাসস্ট্যান্ডের বাসের টিকেট মাস্টার মুন্না মিয়া জানান, খুব ভোরে ওই নারী দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে বাসস্ট্যান্ডে আসে। পরে দেখা যায় ওই নারী মোবাইল ফোনে কার সাথে যেন উচ্চস্বরে কান্না করে কথা বলছেন। এসময় তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আকুতি-মিনতি করছেন। ফোন কেটে যাওয়ায় মাঝে মধ্যে হ্যালো হ্যালো করেও সাড়া না পেয়ে কান্নাকাটি করছেন।  ওই নারী জানান, তাঁর নাম ঋতু পর্ণা (২৩)। তিনি জামালপুর

দুর্নীতিতে দঃ এশিয়ায় ভারত তৃতীয়, পাকিস্তানের থেকেও নিচে বাংলাদেশ

Image: Deshrupantor সূচক বলে দিচ্ছে কড়া বাস্তব। বিশ্ব জোড়া দুর্নীতির তালিকায় দক্ষিণ এশিয়া বিভাগে ভারতের স্থান তৃতীয়। আর দুই দিকের দুই প্রতিবেশী পাকিস্তান ও বাংলাদেশ দুর্নীতির চোরা পাঁকে ডুবছেই। জার্মানির ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) প্রকাশ করেছে দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) ২০২০ তালিকা। ১০০ এর মধ্যে ৪৩ স্কোরকে গড় বিবেচনা করা হয় তালিকায়। বিবিসি জানাচ্ছে, দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। স্কোর ৪০। তালিকার ওপর থেকে দেশটির অবস্থান ৮৬তম। ২০১৯ সালের তুলনায় ভারতের অবস্থান ৬ ধাপ এগিয়েছে। সূচক অনুযায়ী,দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের ঠিক আগেই পাকিস্তানের অবস্থান। দেশটি ২০১৯ সালের চাইতে এক ধাপ পিছিয়েছে। স্কোর ৩১। তালিকার ওপর থেকে দেশটির অবস্থান ১২৪ তম। বাংলাদেশের স্কোর ২৬। দুর্নীতি সূচক ২০১৮ ও ২০১৯ এর তুলনায় অপরিবর্তিত। এছাড়া সর্বোচ্চ থেকে গণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৬তম। দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশের মধ্যে একমাত্র আফগানিস্তানই বাংলাদেশের চেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত। এই অঞ্চলে সবচেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ ভুটান। স্কোর ৬৮। ১৮০টি দেশের মধ্যে তালিকার ওপর থেকে এই দেশটির অবস্থান

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে