সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইভ্যালির ৭টি গাড়ি নিলামে

 দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাতটি o গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় হাইকোর্ট গঠিত বোর্ডের সদস্য ও প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব কবীর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিলাম আহ্বান করেছেন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি গাড়িগুলোর নিলাম হবে। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, ইভ্যালির মালিকানাধীন একটি রেঞ্জ রোভার, একটি টয়োটা প্রিউস, একটি টয়োটা সি এইচ আর, দুটি টয়োটা এক্সিও, একটি হোন্ডা ভেজেল ও একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আপাতত নিলামে তোলা হয়েছে। এসব গাড়ির ন্যূনতম নিলাম মূল্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০২০ সালে তৈরি রেঞ্জ রোভারের ন্যূনতম নিলাম মূল্য এক কোটি ৬০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া টয়োটা প্রিউসের ন্যূনতম দর ১৩ লাখ ৫০ হাজার, টয়োটা সিএইচআর দর ১৮ লাখ, টয়োটা এক্সিওর প্রতিটির দর ৯ লাখ ১৮ হাজার, হোন্ডা ভেজেলের দর ১৬ লাখ ও টয়োটা মাইক্রোবাসের ন্যূনতম দর ১২ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডির উইন্সকোর্ট অফিস থেকে এ নিলামের নিবন্ধন কার্ড নিতে পারবেন। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিলামের দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৫ ও ৬

১৫৬১ জনকে সরকারি চাকরি দিচ্ছে পরিবার পরিকল্পনা, আবেদনের নিয়ম

পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরে ৩৬টি পদে ১৫৬১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।   প্রতিষ্ঠানের নাম:  পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, বাংলাদেশের সরকারি চাকরি। “পরিবার পরিকল্পনা” চাকরির ধরন:  স্থায়ী  প্রার্থীর ধরন:  নারী বয়স:  ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে ১৮-৩০ বছর। বিশেষ ক্ষেত্রে ৩২-৪০ বছরে আবেদন করতে পারবেন।  আবেদনের নিয়ম:  আগ্রহীরা www.dgfp.teletalk.com.bd এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সঙ্গে ৩০০-৩০০ সাইজের ছবি ও ৩০০-৮০ সাইজের স্বাক্ষর স্ক্যান করে যুক্ত করতে হবে। আবেদন ফি:  টেলিটক প্রি-পেইড সিমের মাধ্যমে ১-২৯ নং পদের জন্য ১১২ টাকা, ৩০-৩৬ নং পদের জন্য ৫৬ টাকা অফেরতযোগ্য হিসেবে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পাঠাতে হবে।  আবেদনের শেষ সময়:  ৩০ নভেম্বর ২০২০ তারিখ বিকেল ০৫টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

শ্বশুরবাড়িতে যে বিষয়গুলোর উত্তর কখনোই সরাসরি দেয়া উচিত নয়!

হবু জামাই হোন বা বিয়ের পরে জামাই হয়ে শ্বশুরবাড়িতেই যান, কিছু কিছু প্রশ্নের উত্তরে কখনোই সরাসরি দেয়া উচিত নয়। জেনে নিন এমন পরিস্থিতিতে কি করবেন। শ্বশুরের বাড়ি বা ফ্ল্যাট ঠিক মতো প্ল্যান করে তৈরি হয়নি বা কোনো সমস্যা আছে মনে হলেও তা বলা যাবে না।   #মনে রাখবেন আপনার শ্বশুর-শাশুড়ি বা তার বাবা-মা অনেক কষ্ট করে এই বাড়ি তৈরি করেছিলেন বা ফ্ল্যাটটি কিনেছিলেন। সুতরাং তাদের পরিশ্রম বা কষ্টকে অসম্মান করবেন না। আপনার স্ত্রীকে নিয়ে কোনো রকম অভিযোগ করতে যাবেন না শ্বশুরের কাছে। মনে রাখতে হবে নিজের মেয়ের প্রতি প্রত্যেক বাবারই স্নেহ থাকে অনেক।  #মেয়ের সম্পর্কে কোনো অভিযোগ বাবা শুনতে চাইবেন না। শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে খেতে বসে খাবারের স্বাদ নিয়ে কিছু বলবেন না। কারণ তাতে যেমন শাশুড়ির খারাপ লাগতে পারে, তেমন খাবারের উপাদান নিয়ে খারাপ মন্তব্য করলে রেগে যেতে পারেন শ্বশুর।   #মনে রাখতে হবে, জামাইয়ের জন্য সেরা মাছ, সেরা সবজি, সেরা মিষ্টি নিয়ে আসার চেষ্টা করেন শ্বশুরেরা। তাই এ বিষয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করবেন না। বিয়ের আগে মেয়ে জামাই কি রকম বেতন পায় তার একটা ধারণা নিয়েই মেয়ের বিয়ের আয়োজন করেন বাবা মা ।   #তবুও এ বিষয়

জীবনে সুখী হতে চাইলে যে ৪টি বিষয়ে কখনো মুখ খুলবেন না

জীবনে সুখী হতে চাইলে যে ৪টি বিষয়ে কখনো মুখ খুলবেন না – চাণক্য নীতি’-র পুরোটাই যে নঞর্থক এমনটা বাবলে ভুল হবে। অনেকেরই ধারণা, কৌটিল্য বিষ্ণুগুপ্ত চাণক্যের নামে যে নীতিবাক্যগুলি ভারতে দালা রয়েছে, তার সিংহভাগই তিক্তরসাশ্রিত।  প্রায় প্রতিটি কথনেই উঠে এসেছে নিষেধ,প্রতিটি উপদেশেই সাবধানবাণী শোনানো হয়েছে। সে কথা অস্বীকার করা না গেলেও এটা মানতে হবে, ‘চাণক্য নীতি’ নামে পরিচিত এথিক্যাল কোড-এ বেশ কিছু ইতিবাচক বস্তুও বিদ্যমান।  তার মধ্যে অন্যতম হল জীবনে সুখী হওয়ার জন্য প্রদত্ত চাণক্য-নির্দেশ। মহামতি চাণক্য নাকি সুখী জীবনের জন্য মাত্র চারটি সূত্রকেই পালনীয় বলে মনে করেছিলেন তাঁর উপদেশমালায়। ‘চাণক্য নীতি’ অনুযায়ী সুখী জীবন লাভের জন্য কতগুলো বিষয়কে আলোচনাবৃত্তের বাইরে রাখাটাই সঙ্গত।  দেখা যাক কী সেগুলো।  • অর্থক্ষতি— চুরিই হোক আর বাণিজ্যক্ষতিই হোক, আর্থিক বিপর্যয়ের কথা ব্যক্তিগত স্তরে থাকাটাই বাঞ্ছনীয়। কারণ, আর্থক বিপর্যয়ের কথা জনসমক্ষে এলে জনগণ সহনুভূতি জানাতে পারে। কিন্তু প্রকৃত সাহায্য কখনওই করবে না। নিজেকে অন্যের করুণার পাত্র করে তুলে কী লাভ? দারিদ্র্য কখনওই সম্মানজনক নয়।  • ব্যাক্তিগত সমস্

৫ সদস্যের এক পরি’বারের জন্য ২৭ তলা বাড়ি, ৬০০ কাজের লোক!

নিজের স্ত্রী এবং তিন সন্তানের বসবাসের জন্য বানিয়েছেন ‘আন্তিলিয়া’ নামের একটি বাড়ি। তবে বাড়িটি নির্মাণে খরচ হয়েছে ১০০ কোটি পাউন্ড! ২৭ তলাবিশিষ্ট এই বাড়িতে আছে তিনটি হেলিপ্যাড। আছে ৫০ আসনের একটি থিয়েটার। এমনকি কাজের জন্য আছে ৬ শতাধিক লোক। বলছিলাম এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ভারতের মুকেশ আম্বানির কথা।  মাত্র একটি পরিবার বসবাসের জন্য সম্ভবত বিশ্বে কোথাও এত বড় বাড়ি, এমনকি তাদেরকে দেখাশোনার জন্য এত কাজের লোক আর কোথাও নেই। আম্বানির এই বাড়িতে বিলাসিতার জন্য আছে বহুতলবিশিষ্ট বাগান এবং বিস্ময়কর পানির ফিচার। ২৭ তলার এই ভবনটির বৈশিষ্ট হলো প্রতিটি তলার সিলিং এক একটি এক একদিকে বের করে দেওয়া। লবি থেকে আছে ৯ টি এলিভেটর বা লিফট।  অতিথিদের বিনোদনের জন্য আছে একটি গ্রান্ড বলরুম। এছাড়া অ্যাপার্টমেন্টের একপ্রান্তে ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে সুইমিং পুল। ৬ষ্ঠ তলা পর্যন্ত রয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। সেখানে রাখা যায় মোট ১৬০টি গাড়ি। আর বাড়িটি দেখাশোনা, পরিষ্কার করতে রয়েছেন ৬ শতাধিক স্টাফ। তারা ২৪ ঘণ্টা পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করেন। এই বাড়িটিতে যে পরিমাণ প্রযুক্তিগত সম্পদ রয়েছে তার চেয়ে মাত্র একটি আবাসিক ভবনে বেশি খর

প্রতিদিন কতটুকু গরুর মাংস কীভাবে খাওয়া নিরাপদ?

আমরা অনেকেই ধরেই নেই যে গরুর মাংস একটি ক্ষতিকর খাবার যা এড়িয়ে চলা উচিত। কিন্তু জেনে অবাক হবেন যে, গরুর মাংসের অনেক উপকারী দিকও আছে।  পরিমিত পরিমাণে সঠিক ভাবে গরুর মাংস খেলে এর থেকে যে পরিমাণ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় তা সমপরিমাণ অন্য কিছু থেকে পাওয়া যায় না।  লাল মাংস বা রেড মিট নামে পরিচিত গরুর মাংসে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন থাকে। বাড়ন্ত বয়সের কিশোর ও প্রসূতি মায়েদের শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে লাল মাংস খাওয়া উচিত।  তবে কোলস্টেরলের মাত্রা অনেক বেশি থাকায় বয়স্ক লোকজন এবং উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়বেটিসে আক্রান্ত রোগীদেরকে এ মাংস খাওয়ার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। গরুর মাংস কীভাবে খাবেন? লক্ষ রাখতে হবে, মাংসে যেন কোনো সাদা চর্বি না থাকে। অর্থাৎ মাংসের গায়ে যে সাদা চর্বি লেগে থাকে তা সম্পূর্ণ কেটে ফেলে দিতে হবে। প্রয়োজনে একটু পানি দিয়ে সেদ্ধ করে পানিটা ফেলে দিয়ে রান্না করলে স্বাস্থ্যের জন্য তেমন ক্ষতিকর হয় না। ভিবিন্ন সবজি যেমন মিষ্টি কুমড়া, লাউ, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, শসা বা অন্যান্য সবজি দিয়ে গরুর মাংস রান্না করে খেলে উপকার পাওয়া যায়। গরুর মাংস রান্নায় তেল কম ব্

ইলিশ মাছের ইতিহাস, ঐতিহ্য, জীবন বৈচিত্র্য এবং রান্নার পদ্মতি

ইলিশ মাছের নাম শুনলেই সরষে ইলিশ, ইলিশ পোলাও, ইলিশ ভাজা এই মজাদার খাবারের নামগুলো আসে। আর নামের সাথে সাথে অজান্তেই জিবে জল এসে যায়। আপামর বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশ। বাংলার ঘরে ঘরে ইলিশের রকমারি রান্না হয়। পহেলা বৈশাখে তো পান্তা ইলিশ ছাড়া অনেকেই কিছু ভাবতেই পারেন না। ইলিশ মাছ বাঙ্গালীর ঐতিহ্যের সাথে রন্দ্রে রন্দ্রে মিশে গেছে। ২০১৭-এ বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে  স্বীকৃতি পায়। সমুদ্রে ও নদীতে থাকা এই মাছ যেমন সুস্বাদু, তেমনি পুষ্টিগুণেও ভরপুর। সম্মানিত সুধি পুষ্টি বাড়ির আজকের আয়জনে থাকছে ইলিশ মাছের ইতিহাস, ঐতিহ্য, জীবন বৈচিত্র্য, আহরণ ও রান্নার পদ্মতি নিয়ে একটি তথ্য বহুল প্রতিবেদন। আশা করি অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন। ইলিশের নামকরন বাংলাদেশে ইলিশকে ইলিশ মাছ, ইলিশ, পদ্মা ইলিশ, জাটকা এমনকি দেশের কোনো কোনো এলাকায় ইলিশকে ইলশা মাছও বলা হয়ে থাকে। ইলিশ বাংলা দেশের জাতীয় মাছ। বাংলা ছাড়াও ভারতের আসামের ভাষায় ইলিশ শব্দটি পাওয়া যায়। ওড়িয়া ভাষায় একে বলা হয় ইলিশি। তেলেগু ভাষায় ইলিশকে বলা হয় পোলাসা। পাকিস্তানের সিন্ধু ভাষায় এর নাম পাল্লা। বার্মিজরা ইলিশকে বলে সালাঙ্ক। বাংলা

সবচেয়ে বেশি অ্যালার্জি হয় যে ৮ টি খাবারে

খাবারে অ্যালার্জি খুবই কমন একটি সমস্যা। প্রায় প্রতিটি পরিবারেই অ্যালার্জিতে আক্রান্ত রোগীর দেখা পাওয়া যায়। এলার্জি থেকে শরীর চুলকায়, শরীরের বিভিন্ন স্থানে চাকা চাকা হয়ে ফুলে যায়। অনেক ক্ষেত্রে লাল হয়ে যায় এবং চুলকানির তীব্রতা এতই ব্যাপক হয় যে, আক্রান্ত ব্যক্তির সহ্যের ক্ষমতা পর্যন্ত থাকে না। অনেকেরই বিভিন্ন খাবার খেলে অ্যালার্জি হয়। কারও দুধে এলার্জি, কারও ডিমে, আবার কারও বিশেষ কোন সবজি কিংবা ফলে। একজনের যে খাবারে অ্যালার্জি হয়ে, অন্যজনের সেই খাবারে না ও হতে পারে। সম্মানিত সুধি জেনে নিন ৮টি বিশেষ খাবার সম্পর্কে যার ফলে বিশ্বের সবচেয়ে বেশী মানুষ অ্যালার্জিতে ভুগে- দুধ দুধে এলার্জি থাকে। বিশেষ করে গরুর দুধে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে আড়াই শতাংশ শিশুর গরুর দুধে অ্যালার্জি থাকে। তবে দুধে অ্যালার্জি থাকা আর ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্স, কখনই এক নয়। তবে ৩ বছরের উপরে এই এলার্জি কমতে থাকে এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের মাঝে খুবই কম দেখা যায়। ডিম ডিম থেকে এলার্জি বিভিন্ন বয়সের মানুষের মধ্যে দেখা দেয়। তবে অধিকাংশ শিশুই দুধের মতোই ডিমের অ্যালার্জিতে ভোগে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডিমের সাদা অংশে থাকা প্রোটিন থ

চিরতরে গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি বিদায় করতে কি খাবেন?

  গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা কম বেশি প্রায় সকলের হয়ে থাকে। স্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া, খাওয়া-দাওয়ায় অনিয়ম  সহ বিভিন্ন কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম না করলে, পানি কম খেলে বা খাবারে আঁশের পরিমাণ কম থাকলেও পেটে গ্যাস তৈরি হতে পারে।  প্রথমদিকেই সচেতন না হলে পরবর্তীতে আলসার হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এমনকিছু খাবার আছে যেগুলো খুব সহজেই আপনার গ্যাস্ট্রিক দূর করতে সাহায্য করবে। সম্মানিত সুধি চলুন তাহলে জেনে নিই খাবারগুলি সম্পর্কে- আদা আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। আদা গ্যাসের সমস্যা, বুক জ্বালাপোড়া, হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দ্রুত সমাধানে সক্ষম। পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে কাঁচা আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যার দ্রুত সমাধান পাবেন। দই দইয়ে ল্যাকটোব্যাকিলাস, অ্যাসিডোফিলাস ও বিফিডাসের মতো নানা ধরনের উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই সকল উপকারী ব্যাকটেরিয়া দ্রুত খাবার হজমে সাহায্য করে সেই সাথে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। তাই দই খেলে হজম ভালো হয়, গ্যাস কমে। এই জন্যই খাবারের পর দই খাওয়া বেশ কার্যকর। শসা

গরুর মাংসের ঐতিহ্যবাহী কালা ভুনার রেসিপি / Kala Bhuna Recipe

  গরুর মাংসের কালা ভুনা, দেখলেই জিবেতে পানি এসে যায়। কালাভুনা দেখতে যেমন আকর্ষণীয় খেতেও তেমন মুখরোচক। প্রিয় সুধি আজকে আপনাদেরকে একটি ভিন্ন স্বাদের সহজ এবং স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে গরুর মাংসের ট্র্যাডিশনাল কালা ভুনা করে দেখাব। তাহলে আসুন এবার দেখে নেই। কালা ভুনা তৈরি করার জন্য এখানে আমি ১ কেজি হাড় এবং চর্বি সহ গরুর মাংস নিয়েছি। আপনারা চাইলে খাসীর মাংসও নিতে পারেন। প্রথমেই কালাভুনার স্পেশাল মশলা তৈরি করব। স্পেশাল মশলার মিশ্রণটি তৈরি করার জন্য এখানে আমি নিয়েছি… জিরা ১ টেবিল চামচ, ২ টি তেজপাতা, ৭-৮ টি সাদা এলাচ, ১ টি কালো এলাচ, ১০-১২ টি কালো গোল মরিচ, ৭-৮ টি লবঙ্গ দানা, আধা চা চামচ মেথি, এক ইঞ্ছি লম্বা সাইজের ৩ টুকরা দারুচিনি, ১ গ্রাম পরিমাণে জয়ত্রি, একটা জায়ফলের অর্ধেকটা, ১ চা চামচ মোরি, এবং ৭-৮ টি সাদা গোল মরিচ। এই মশলা গুলি ভালো ভাবে পাটায় বেটে নেওয়া হবে। আপনারা অনেকেই জানেন বাটা মশলার স্বাদই অন্য রকমের তাই আমি এখানে বাটা মশলা দিব। এখন আমি এই মাংসে ১ চা চামচ হলুদের গুড়া, ১ চা চামচ লবন এবং আধা কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে একটু নেড়ে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রান্না করব। ৫ মিনিট পর পর ডাকনা খুলে নেড়ে দিতে হবে

বিয়ে বাড়ির স্বাদে ঝরঝরে পোলাও রান্নার রেসিপি / Pulao Recipe Bengali

  ভোজনরসিক বাঙালিদের কাছে পোলাও একটি ঐতজ্জবাহি উৎকৃষ্ট মানের খাবার।পোলাও খেতে যতটা সুস্বাদু একেবারে পারফেক্ট পোলাও রান্না  কিন্তু ততটা সহজ নয়। অনেকেই বাবুর্চি স্টাইলে বিয়ে বাড়ির মত ঝরঝরে পোলাও রান্না করতে চান কিন্তু পারেন না। সম্মানিত সুধি আপনাদের কথা ভেবেই আজ থাকছে স্বাস্থ্য সম্মত সব উপকরণ দিয়ে একেবারে ঝরঝরে পারফেক্ট পোলাও তৈরির রেসিপি।  প্রথমেই একটি প্যানে আধা কাপ পরিমাণে তেল দিয়ে দিচ্ছি। তেলটা গরম হয়ে গেছে এখন আমি সিকি কাপ পরিমাণ পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিব। এখন একটু নেড়েচেড়ে পেঁয়াজ এবং রসুন কুচি হালকা বাদামি কালার হওয়ার আগ পর্যন্ত ভেজে নিব। ভাঁজা হয়ে গেছে এবার ৪ কাপ চিনিগুড়া পোলাও রান্নার চাল দিয়ে দিচ্ছি। চাল গুলি আমি আগেই ভালো ভাবে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রেখেছিলাম। চাল দেওয়ার পর ভালো ভাবে হাতা দিয়ে নেড়ে উলট পালট করে দিতে হবে তা না হলে নিচের দিকের চাল লাল হয়ে যেতে পারে। ৩ থেকে ৪ মিনিটের মধ্যেই চাল গুলি কসানো হয়ে গেছে। এবার প্রতি কাপ চালের জন্য ২ কাপ পানি হিসেবে মোট ৮ কাপ পানি দিয়ে দিচ্ছি। এবার ১ চা চামচ আদা বাটা, ১ চা চামচ রসুন বাটা এবং ১ চা চামচ লবন দিয়ে, ভালো ভাবে মিছিয়ে ডাকনা দিয়ে ডেকে দিব। ১

আনারস এবং দুধ একসঙ্গে খেলে কি হয়? Pineapple and Milk Together

আনারস এবং দুধ একসঙ্গে খেলে কি হয়? সত্যকে জানুন ভূল ধারণা মুছে ফেলুন! অনেকেই বিশ্বাস করেন আনারস এবং দুধ একসঙ্গে খেলে অথবা একটার পর আরেকটা খেলে বিষক্রিয়া হয়ে কেউ মারা যায়। আসলে এই ধারণাটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ভুল। এগুলো এক ধরনের খাদ্য কুসংস্কার বা ফুড ট্যাবু, এই কথার বৈজ্ঞানিক কোন ভিত্তি নাই। তবে যেহেতু আনারস একটি টকজাতীয় এবং এসিডিক ফল তাই এটি দুধের সাথে খেলে অথবা একটা খাওয়ার পর ভাল ভাবে হজম হওয়ার আগেই আরেকটা খেলে কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে, সম্মানিত সুধি সমস্যা গুলি সম্পর্কে এখানে বলা হয়েছে আশা করি দেখে নিবেন। কিন্তু এমন কখনো ঘটেনি যে দুধ-আনারস একসঙ্গে খেয়ে মানুষ মারা গেছে। আনারস একটি টকজাতীয় এবং এসিডিক ফল তাই দুধের মধ্যে এই টক ফলটি দিলে দুধ ছানা হয়ে যেতে পারে বা ফেটে যেতে পারে। ফেটে যাওয়া দুধ খেলে খুব বেশি হলে বদ হজম, পেট ফাঁপা, পেট খারাপ– এ ধরনের সমস্যা হতে পারে, তবে বিষক্রিয়ার কোনো আশঙ্কা নেই। তাছাড়া আপনারা সবাই জানেন যে আমাদের পাকস্থলী এসিডিক। তাই পেটে যাওয়ার পর দুধ ফাটবেই, সেটা আপনি আনারসের সাথে না খেলেও। যাদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা রয়েছে, খালি পেটে আনারস খেলে তাদের এই সমস্

দুধ হজমে সমস্যা? দুধের বিকল্প কি খাবেন /Yogurt for Lactose Intolerance

  প্রশ্ন হচ্ছে দুধের পরিবর্তে এমন কি খাবেন যা দুধের পুষ্টিগুণ সরবরাহ করবে এবং সেই সাথে দুধের সাধও পাবেন। এর সবচেয়ে সঠিক এবং উপযুক্ত উত্তর হল দই। সম্মানিত পাঠক কেন দুধ খেলে হজমে সমস্যা হয় এবং কেনো দুধের পরিবর্তে দই খাবেন এই বিষয়ে সঠিক তথ্য জানানোর জন্যই এই পোস্ট  টি করেছি, ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ পোস্ট  টি দেখুন অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন। এমন অনেকেই আছেন যাদের দুধ খেলে পাকস্থলীতে সমস্যা হয় অর্থাৎ দুধ খেলে ভালো ভাবে হজম হয় না। এই সমস্যাটিকে বলা হয় ‘ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স’। দুধে যে শর্করা থাকে, তাকে বলা হয় ল্যাকটোজ, আর এই ল্যাকটোজ হজম করতে না পারার পরিস্থিতিকে বলা হয় ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স। আমাদের পাকস্থলীর ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে নির্গত ল্যাকটেজ নামক একপ্রকার এনজাইম দুধের শর্করা হজমে সাহায্য করে থাকে। যাদের শরীরে এই ল্যাকটেজ এনজাইমের ঘাটতি রয়েছে তারা সাধারণত দুধ খেয়ে হজম করতে পারেন না। কিন্তু আমরা জানি যে দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সুষম খাদ্য। দুধে আমিষ, চর্বি, শর্করা এবং প্রায় সব ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান থাকে।  তাই সুস্থ সবল জীবন যাপনের জন্য প্রতিদিন দুধ খাওয়া অপরিহার্য। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সাথ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মমতায় ভরা সুন্দর একটি ঘটনা , অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে হাজির বিড়াল মা !

হৃদয় জমে ক্ষীর হয়ে যাওয়ার মতই একটা সুন্দর ঘ’টনা ঘ’টেছে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে। পথের ধারের একটি মা বিড়াল তার অসুস্থ শিশুকে নিয়ে হাজির হয়েছে সেখানে।ভাগ্য ভালো যে, বিড়ালটি একেবারে সঠিক জায়গাতেই তার সন্তানকে নিয়ে হাজির হয়েছে। ঠিক হাসপাতালটির ডাক্তার নার্সদের কাছেই বিড়ালটি তার শিশুকে মুখে করে নিয়ে যায়। ডাক্তাররাও হতা’শ করেননি। চরম পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ছোট্ট কটন বলের মত সুন্দর আর নরম বিড়ালছানাটিকে তারা তু’লে নিয়েছেন কোলে। পরীক্ষা করে দেখেছেন, বিড়ালটির বিশেষ কোন সমস্যা আছে কিনা। সঙ্গে তাদেরকে কিছু দুধ আর খাবার দিয়ে আপ্যায়নও করা হয়। এসব পেয়ে তারাও একটু শান্ত হয়।মা ও ছানা উভয়েরই স্বাস্থ্য ঠিক আছে বলে জানা গেলেও পরে তাদের পশু ডাক্তারের কাছেও পাঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।মেরভ ওযকান নামের একটি টুইটার একাউন্ট থেকে এই বিড়াল মা ও বিড়ালছানার ছবি পোস্ট করা হয়। এরপর থেকেই ভাইরাল হয়ে পড়ে ঘ’টনাটি। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

যেভাবে গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা দূর করবেন

খাবারের অনিয়ম বা জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে অনেকেই গ্যাস থেকে সৃষ্ট পেট ব্যথা ভোগেন। অনেক সময় এমন ব্যথা মা’রাত্ম’ক আকার ধারণ করে। এjতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। গ্যাসের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- ব্যায়াম : গ্যাসের ব্যথা কমাতে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম করলে গ্যাসের ব্যথা কিছুটা হলেও নিরাময় হয়। এজন্য মেঝেতে উপুর হয়ে বসে পা দুটি সাইকেল চালানোর মতো রেখে হাত দুটি পাশে রাখুন। বড় করে নিঃশ্বাস নিন। ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এতে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা কমাতে নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে পারেন। পুদিনা পাতা : গবেষণায় দেখা গেছে, পুদিনা পাতার তেল ডায়রিয়া, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ভূমিকা রাখে। পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিপেসমোডিক গুণাগুণ পেটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত গ্যাসের ব্যথায় ভোগেন তারা খাওয়ার আধঘন্টা আগে পুদিনা পাতার ক্যাপসুল খেতে পারেন। গ্যাসের ব্যথা নিরাময়ে এই পাতার রস, তেলও খেতে পারেন। হিট প্যাড : কিছু গবেষণা বলছে, হিটিং প্যাড ব্যবহার করলে অতিরিক্ত গ

দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়লো ৬০০ কেজি ওজনের হাঙ্গর’ দাম ৮০ হাজার।

সমুদ্রে মাছ ধ’রাকালীন প্রায়শই মৎস্যজীবীদের জালে বড়ো বড়ো সামুদ্রিক মাছ উঠে আসে। সেই সামুদ্রিক মাছ নিলামে বেশ ভালো দরেই বিক্রি হয়ে থাকে। এবারেও কিন্তু তার অন্যথা হলো না।  সম্প্রতি দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে ধ’রা পড়েছে বিশাল আকৃতির এক হা’ঙ্গর! প্রায় ৬০০ কেজি ওজনের ওই হা’ঙ্গরকে দানবের স’ঙ্গে তুলনা করলেও কিছু বেশি বলা হয় না। মৎস্যজী.বীদের জালে এই বিশাল আকৃতির হা’ঙ্গর ধ’রা পড়তেই দীঘার সমুদ্র সৈকতে নিমেষের মধ্যে খবর ছড়িয়ে যায়। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা। হা’ঙ্গর দেখতে সমুদ্র সৈকতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। উৎসাহী মানুষদের মধ্যে হাঙরের ছবি ক্যামেরা বন্দী করার হিড়িক পড়ে যায়। দানব আকৃতির মাছ উ’দ্ধারকে কেন্দ্র করে এদিন দীঘার সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এদিকে সমুদ্রগ’র্ভ থেকে দানব আকৃতির সামুদ্রিক হাঙর উ’দ্ধার করার পর মৎস্যজীবীরা সেটিকে দিঘা মোহনার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। সেখানেই হাঙরটিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষন দরাদরি চলে। শেষমেষ সিরাজ খান নামক এক ব্যবসায়ী মৎস্যজীবীদের থেকে মাছটি কিনে নেন। ৮০ হাজার টাকার বিনিময়ে মৎস্যজীবীদের থেকে