বহু শতাব্দী ধরে ভূমধ্যসাগরীয় সভ্যতা যেমন রোমান এবং গ্রিকরা অলিভ ও.য়েল ব্যবহার করে আসছে। ভার্জিন অলিভ অয়েলের যথেষ্ট স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পলিফেনল সমৃদ্ধ, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
তাই জেনেটিক্স স্বাস্থ্য এবং আয়ুষ্কালের ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা পালন করে এটি। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলের কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এগুলো হলো-
উচ্চ র’ক্ত’চাপ অনেক দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য জটিলতার অগ্রদূত। বর্তমান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেয় যে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ ওয়েল বা জলপাইয়ের তেল র’ক্ত’চাপ কমাতে পারে। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ হওয়ায় অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধের দৈনিক ডোজও কমাতে পারে এই তেল।
ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে এর জুড়ি নেই। অলিভ অয়েলে পাওয়া পলিফেনল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে এবং ক্ষ’ত নিরাময়কে ত্বরান্বিত করে। এই তেল ইভিওও অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যগুলি
সরবরাহ করে যা সূর্যের ক্ষ’তি দ্বারা প্ররোচিত ত্বকের ফটোজিং কমাতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে স্কোয়ালিন রয়েছে। তীব্র প্র’দা’হ অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগ। যেমন কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ডায়াবেটিস, জয়েন্টে ব্যথা, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের কারণ।
অলিভ অয়েলে পাওয়া পলিফেনল উপাদানটিতে প্র’দা’হ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্র’দা’হ কমাতে পারে এবং অবাঞ্ছিত ব্যাকটেরিয়া, সং’ক্র’মণ এবং আ’ঘা’তের বিরুদ্ধে ল’ড়া’ই করতে পারে। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল কোলেস্টেরল কমায়। এটি স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফ্যাটি অ্যাসিডের
চমৎকার উৎস যা ওজন কমানোতে দারুণ কার্যকর। দীর্ঘমেয়াদী এ তেলের ব্যবহার হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁ’কি কমাতে পারে। তাই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে দৈনন্দিন রান্নায় এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বা জলপাই তেলকে অগ্রাধিকার দিন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন